কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ২ জন পুরুষ ও ৮ শত ৮২ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৫ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৭৯ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২৬ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৫ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৫ শত ৮৮ জন পুরুষ ও ৬ শত ৭৩ জন মহিলা নারী ১ হাজার ২ শত ৬১ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২৭ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২৮ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫৫ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ৯ শত ৪০ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৩১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯ শত ৭১ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৬ শত ৪৭ জন পুরুষ ও ৮ শত ৫৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫ শত ৬ জন, লেদা ক্যাম্পে ২ শত ৮০ জন পুরুষ ও ২ শত ৪৭ জন নারী মিলে ৫ শত ২৭ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১২ হাজার ৫ শত ৯ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬ শত ৬০ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৭ হাজার। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।