কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং -১ ক্যাম্পে ৬ শত ১ জন পুরুষ, ৫ শত ১৮ জন নারী মিলে ১ হাজার ১ শত ১৯ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৯ শত ৬১ জন পুরুষ, ১ হাজার ২ শত ৮৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ৪৪ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ৭৬ জন পুরুষ, ৫ শত ৪১ জন নারী মিলে ১ হাজার ১৭ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ৮ শত ৯৯ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ৮৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৮২ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ৩ শত ৯৭ জন পুরুষ, ৩ শত ২০ জন নারী মিলে ৭ শত ১৭ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ৯৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত জন নারী মিলে ২ হাজার ৭ শত ৯৭ জন, লেদা ক্যাম্পে ২ শত ৯৭ জন পুরুষ, ৩ শত ৪২ জন নারী মিলে ৬ শত ৩৯ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১০ হাজার ৬ শত ১৫ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৪ লাখ ৪৯ হাজার ৮ শত ২১ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ২৫ হাজার। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।