কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ৬২ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত ৩৬ জন নারী মিলে ২ হাজার ৪ শত ৯৮ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৯ শত ৯৮ জন পুরুষ, ১ হাজার ৩ শত ৪১ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩ শত ৩৯ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ২২ জন পুরুষ, ৪ শত ৮৯ জন নারী মিলে ৯ শত ১১ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ৭ শত ৪৪ জন পুরুষ, ৮ শত ৮৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ৬ শত ২৭ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ৯ শত ৩০ জন পুরুষ, ১ হাজার ৭০ জন নারী মিলে ২ হাজার জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২০ জন পুরুষ, ৬ শত ৬৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ৬ শত ৮৫ জন, শামলাপুর ক্যাম্পে ৫ শত ২ জন পুরুষ, ৪ শত ৯২ জন নারী মিলে ৯ শত ৯৪ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১২ হাজার ৫৪ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৫ শত ৭২ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৩০ হাজার ৮ শত ২২ জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।