রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি শুভ ‘বড়দনি’ উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে :
”শুভ ‘বড়দনি’ উপলক্ষে আমি দশেরে খ্রষ্টি র্ধমাবলম্বীসহ বশ্বিবাসীকে জানাই আন্তরকি শুভচ্ছো ও অভনিন্দন।
এ পৃথবিীতে মহামতি যশিুখ্রষ্টিরে আবর্ভিাব ছলি এক অবস্মিরণীয় ঘটনা। তনিি ছলিনে মানবজাতরি মুক্তরি দূত, আলোর দশিার।ি পৃথবিীকে শান্তরি আবাসভূমতিে পরণিত করতে বহু ত্যাগরে বনিমিয়ে সৃষ্টর্কিতার মহমিা ও খ্রষ্টির্ধমরে সুমহান বাণী প্রচার করনে। তনিি পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়রে পথে আহ্বান জানান। যশিুখ্রষ্টিরে মতে মানুষরে পরত্রিাণরে উপায় হলো জগতরে মাঝে ভালোবাসা, সবো, ক্ষমা, মমত্ববোধ, সহানুভূতি ও ন্যায় প্রতষ্ঠিাসহ শান্তপর্িূণ অবস্থান। র্পূণ অন্তর, মন ও শক্তি দয়িে তনিি ঈশ্বর ও সকল মানুষকে ভালোবাসতে শক্ষিা দয়িছেনে। জাগতকি সুখরে পরর্বিতে যশিুখ্রষ্টি ত্যাগ, সংযম ও দানরে মাধ্যমে পরর্মাথকি সুখ র্অজনরে ওপর গুরুত্ব দয়িছেনে। জাততিে জাততিে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ সমস্যাসংকুল বশ্বিে শান্তি প্রতষ্ঠিায় যশিুখ্রষ্টিরে শক্ষিা ও আর্দশ খুবই প্রাসঙ্গকি বলে আমি মনে কর।ি
সাম্প্রদায়কি সম্প্রীতরি দশে বাংলাদশে। আবহমানকাল ধরে এ দশেে সব র্ধমরে মানুষ পারস্পরকি ভালোবাসা ও সম্প্রীতরি বন্ধনে আবদ্ধ। বদ্যিমান সম্প্রীতরি এই সুমহান ঐতহ্যিকে আরো সুদৃঢ় করতে র্ধম-র্বণ নর্বিশিষেে সকলকে নজি নজি অবস্থান থকেে অবদান রাখতে হব।ে আমি একটি সুখী-সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়কি বাংলাদশে গঠনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই।
শুভ ‘বড় দনি’ খ্রষ্টিান র্ধমাবলম্বীসহ সকলরে জন্য আনন্দ ও কল্যাণ বয়ে আনুক-এ কামনা কর।ি
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।”