লাগামহীন ঋণ জালিয়াতি, দুর্বল অভ্যন্তরীণ শাসন ও করোনার প্রভাবে নন ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধাক্কা লেগেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর কমেছে আয়, বেড়েছে ব্যয়। খেলাপি ঋণ ও লিজ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।
এতে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ ও প্রভিশন খাতে অর্থ আটকে থাকার অঙ্কও বেড়েছে। কমেছে নিট সম্পদ, মূলধন থেকে আয় ও মুনাফা। সার্বিকভাবে বেড়েছে মূলধন ঘাটতি। নন ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের তৈরি একটি প্রতিবেদনে এসব উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, গত কয়েক বছরে সাতটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পরিচালকরা নামে বেনামে ঋণ নিয়ে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। পরিচালকদের লুটপাটের কারণে সাতটি প্রতিষ্ঠানই এখন পথে বসার উপক্রম। পরিশোধ করতে পারছে না আমানতকারীদের অর্থ। এসব ঋণ এখন খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। এদিকে আদালতের নির্দেশে তিনটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বিস্তারিত