শরীফুল আলম সুমনবর্তমান শিক্ষাক্রমে একজন শিক্ষার্থীকে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ওঠার পরই প্রচণ্ড চাপ নিতে হয়। পঞ্চম শ্রেণিতে ছয়টি বই পড়লেও ষষ্ঠ শ্রেণিতে তার বিষয়সংখ্যা দাঁড়ায় ১২তে। এরপর নবম শ্রেণিতে ওঠার পর পড়তে হয় মহাসমুদ্রে। বিজ্ঞান, বাণিজ্য নাকি মানবিক—কোন বিভাগে পড়বে তা ঠিক করতে হয়। কিন্তু মাত্র ১৪ বছর বয়সে ওই শিক্ষার্থী এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। ফলে অভিভাবক বা শিক্ষকরা যেকোনো একটি বিভাগ তার ওপর চাপিয়ে দেন। এতে দেখা যায়, ওই শিক্ষার্থী হয়তো জোর করে বিজ্ঞান বা বাণিজ্যের বিষয়গুলো পড়ছে। মুখস্থের ওপর ভর করে নম্বর পেলেও প্রকৃত অর্থে সে বিষয়গুলো আত্মস্থ করতে পারে না। এ ছাড়া একটি বিভাগে সীমাবদ্ধ থাকায় সামগ্রিক বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান লাভ হয় না। এসব সমস্যার অবসানে এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশে যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে গতকাল সোমবার নতুন শিক্ষাক্রমের খসড়া রূপরেখার অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বিস্তারিত