অধ্যাপক কামরুজ্জামান ও আবদুল কুদ্দুসবাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সারা জীবনের গবেষণার ফসল হলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। দেশের স্বাধীনতা ও মানুষের মুক্তির কথাও তিনি বলতেন গবেষণার আলোকে। ১৯৬৬ সালে ‘আমাদের বাঁচার দাবি’ শিরোনামে যে ৬ দফা মুক্তির সনদ জাতির সামনে পেশ করেছিলেন সেখানেও তিনি যুক্ত করেছিলেন দেশ বরণ্যে গবেষকদের। রেহমান সোবহান, নুরুল ইসলাম, মোশারফ হোসেন, হাবিবুর রহমান, আখলাকুর রহমান ও আনিছুর রহমানসহ দেশ বরেণ্য গবেষকদের তিনি যুক্ত করছেলিনে ৬ দফার সাথে গবেষণা ভিত্তিক জ্ঞানের সমন্বয়ের জন্য। শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার পর জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধু গুরুত্ব দেন উচ্চ শিক্ষাকে। এ লক্ষ্যে যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশে অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাকে পেছনে ফেলে ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। একটি অসাম্প্রদায়িক শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলন করার প্রয়াসে ১৯৭২ সালেই তিনি গঠন করেন ড. কুদরত-ই-খুদার নেতৃত্বে জাতীয় শিক্ষা কমিশন। অতঃপর স্বাধীনভাবে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণাকর্ম পরিচালনার জন্য তিনি ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন অর্ডিন্যান্স ঘোষণা করেন।বিস্তারিত