দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সংসার চালানোই যেন দায় পণ্যের উৎপাদন, সরবরাহ স্বাভাবিক। তারপরও কেন বাড়ছে দ্রব্যমূল্য- এ প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। করোনার কশাঘাত সামলে উঠতে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছেন, তখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি যেন ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সংসার চালানোই যেন দায় পণ্যের উৎপাদন, সরবরাহ স্বাভাবিক। তারপরও কেন বাড়ছে দ্রব্যমূল্য- এ প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। করোনার কশাঘাত সামলে উঠতে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছেন, তখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি যেন ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’

আহমেদ তোফায়েল মজিবুর রহমান। রাজধানীর মিরপুরে শাহ-আলীবাগে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি করেন। মাসে সব মিলিয়ে ১০ হাজার টাকা বেতন পান। তার মধ্যে ছয় হাজার টাকা ঘর ভাড়া আর চার হাজার টাকায় সংসার চালান তিনি। এর মধ্যে তিন হাজার টাকা চাল ডালসহ মাসের বাজার খরচ আর এক হাজার টাকা ছেলের লেখাপড়ার খরচ। কিন্তু এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম এত বেশি যে, আর এ টাকায় সংসার চালানোই যেন দায় তার। মজিবুর বলেন, করোনার কারণে গত দুই বছরে এক টাকাও বেতন বাড়েনি তার। তারপরও কষ্ট করে সংসার চালাচ্ছেন। কিন্তু এখন চাল, তেল, চিনি, আটা, পেঁয়াজ সব কিছুর দাম বেশি। এমনকি মুরগি, ডিম এসবের দামও ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশি মুরগি কেনার সাহস পান না। কেনার মধ্যে শুধু ডিম আর ব্রয়লার মুরগি কিনতেন। এখন এটাও সম্ভব হচ্ছে না। তেল, চিনির দামও নাগালের বাইরে। বেতন বাড়ছে না, কিন্তু জিনিসপত্রের দাম সবই বাড়ছে। জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতি আগের চেয়ে নিয়ন্ত্রণে। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই। পণ্যের উৎপাদন সরবরাহ সবই স্বাভাবিক।বিস্তারিত

অর্থ বাণিজ্য