সাঈদ আহমেদ
আছেন সরকারি চাকরিতে। পাশাপাশি বেনামী ব্যবসা। চাকরিটা নামমাত্র। কোটি কোটি টাকার ব্যবসা চলছে তিনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন সেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেই। নিয়োগ-বাণিজ্য, ভবন নির্মাণ, সংস্কার, সরবরাহ, পরিবহন-সর্বক্ষেত্রে তার লোভের থাবা। হালে মিলছে তার সংশ্লিষ্টতায় ভুয়া সঞ্চয় অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডাক বিভাগের কোটি কোটি টাকা সরানোর মতো চাঞ্চল্যকর তথ্যও। মর্যাদায় তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী। গড়ে তুলেছেন নামে-বেনামে সম্পদের পাহাড়। গাড়ি হাঁকাচ্ছেন একাধিক। উঠ-বস করেন চট্টগ্রাম এলাকার এমপি আর ভিআইপিদের সঙ্গে।
ডাক বিভাগে শুধু একচ্ছত্র আধিপত্যই কায়েম করেননি, তার সর্বগ্রাসী তৎপরতার মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘ডাক বিভাগের দৈত্য’ বা ‘ফ্রাঙ্কেস্টাইন’ হিসেবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয় একটি তদন্ত চালাচ্ছে। তিনিসহ সংশ্লিষ্ট আরও কয়েজনের বিরুদ্ধে একটি অনুসন্ধানও শুরু হয়েছে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে। আলোচিত এই ‘ফ্রাঙ্কেনস্টাইন’ আর কেউ নন- ‘বাংলাদেশ পোস্টম্যান ও ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন কাউন্সিল’র সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।বিস্তারিত