প্যারেড গ্রাউন্ডে সম্মিলিত বাহিনীর কুচকাওয়াজ

প্যারেড গ্রাউন্ডে সম্মিলিত বাহিনীর কুচকাওয়াজ

ঢাকা: মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে শুরু হয়েছে সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ।

শেরেবাংলা নগরে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে উপস্থিত থেকে বিজয় দিবস প্যারেড ২০২১ এর সালাম গ্রহণ করছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয় এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ।

সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০তম বিজয়ের এ বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা, জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিচারপতি, সামরিক ও অসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও মিশন প্রধান, সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ দেশি-বিদেশি আমন্ত্রিত অতিথিরা প্যারেড গ্রাউন্ডে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ উপভোগ করছেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের আয়োজিত সুসজ্জিত এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিএনসিসি, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। এছাড়া সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।

সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে অশ্বারোহী সজ্জিত মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা তাকে স্বাগত জানান। এর আগে ১০টা ২০ মিনিটে প্যারেড গ্রাউন্ডে আসেন প্রধানমন্ত্রী।

সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে শেরে বাংলা নগরের জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আসেন সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ।

প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ও তিন বাহিনী প্রধানরা। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিকে সশস্ত্র সালাম দেয় সম্মিলিত বাহিনীর সদস্যরা।

এরপর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অভিবাদন মঞ্চে যান এবং ভারতের রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে ভিভিআইপি গ্যালারিতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি অভিবাদন মঞ্চে যাওয়ার পর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে সশস্ত্র সালাম দেওয়া হয়। এ সময় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়।

সশস্ত্র সালাম গ্রহণের পর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ খোলা জিপে প্যারেড গ্রাউন্ড পরিদর্শন করেন। এ সময় জীপে তার সঙ্গে ছিলেন প্যারেড কমান্ডার ও সেনা বাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল শাহিনুল হক।

প্যারেড পরিদর্শনের পর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অভিবাদন মঞ্চে ফিরে আসেন। অভিবাদন মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি কুচকাওয়াজের সালাম গ্রহণ করছেন।

অভিবাদন মঞ্চে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা।

সুসজ্জিত এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী, বিএনসিসি, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যদের সশস্ত্র সালামের পাশাপাশি কুচকাওয়াজের এই আয়োজনে বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হবে। সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে মোটর শোভাযাত্রা করবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।

বিমান বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী ও সংস্থার এভিয়েশন ইউনিট ফ্লাই পাস্ট করে রাষ্ট্রপতিকে সালাম জানাবে।

সব শেষে মনোজ্ঞ এরোমিটেক শো প্রদর্শন করবে বিমান বাহিনী।

বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশনে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করছে। বাংলানিউজের ফেসবুক পেইজেও সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর এই বর্ণাঢ্য আয়োজন।

ঢাকা: মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে শুরু হয়েছে সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ।

শেরেবাংলা নগরে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে উপস্থিত থেকে বিজয় দিবস প্যারেড ২০২১ এর সালাম গ্রহণ করছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয় এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ।

সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০তম বিজয়ের এ বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা, জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিচারপতি, সামরিক ও অসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও মিশন প্রধান, সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ দেশি-বিদেশি আমন্ত্রিত অতিথিরা প্যারেড গ্রাউন্ডে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ উপভোগ করছেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের আয়োজিত সুসজ্জিত এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিএনসিসি, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। এছাড়া সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।

সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে অশ্বারোহী সজ্জিত মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা তাকে স্বাগত জানান। এর আগে ১০টা ২০ মিনিটে প্যারেড গ্রাউন্ডে আসেন প্রধানমন্ত্রী।

সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে শেরে বাংলা নগরের জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আসেন সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ।

প্যারেড গ্রাউন্ডে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ও তিন বাহিনী প্রধানরা। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিকে সশস্ত্র সালাম দেয় সম্মিলিত বাহিনীর সদস্যরা।

এরপর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অভিবাদন মঞ্চে যান এবং ভারতের রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে ভিভিআইপি গ্যালারিতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি অভিবাদন মঞ্চে যাওয়ার পর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে সশস্ত্র সালাম দেওয়া হয়। এ সময় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়।

সশস্ত্র সালাম গ্রহণের পর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ খোলা জিপে প্যারেড গ্রাউন্ড পরিদর্শন করেন। এ সময় জীপে তার সঙ্গে ছিলেন প্যারেড কমান্ডার ও সেনা বাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল শাহিনুল হক।

প্যারেড পরিদর্শনের পর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অভিবাদন মঞ্চে ফিরে আসেন। অভিবাদন মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি কুচকাওয়াজের সালাম গ্রহণ করছেন।

অভিবাদন মঞ্চে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং তিন বাহিনীর প্রধানরা।

সুসজ্জিত এ বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী, বিএনসিসি, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসার ও ভিডিপি, কোস্ট গার্ড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যদের সশস্ত্র সালামের পাশাপাশি কুচকাওয়াজের এই আয়োজনে বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র ও সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হবে। সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে মোটর শোভাযাত্রা করবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।

বিমান বাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনী ও সংস্থার এভিয়েশন ইউনিট ফ্লাই পাস্ট করে রাষ্ট্রপতিকে সালাম জানাবে।

সব শেষে মনোজ্ঞ এরোমিটেক শো প্রদর্শন করবে বিমান বাহিনী।

বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশনে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করছে। বাংলানিউজের ফেসবুক পেইজেও সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর এই বর্ণাঢ্য আয়োজন।

জাতীয় শীর্ষ সংবাদ