আলী আজম পাকিস্তানে তৈরি ভারতীয় জাল রুপির চালান বাংলাদেশের পাচারকারীদের কাছে হাতবদলে ব্যবহার করা হতো পাসওয়ার্ড। বাংলাদেশি টাকার বিভিন্ন নোটের নম্বরকে পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এ জন্য নোটের মাঝখান থেকে ছিঁড়ে একটি অংশ দেওয়া হতো ডিলারের কাছে। নোটের নম্বরসহ বাকি অংশ দেওয়া হতো ক্রেতাকে। ক্রেতা নির্দিষ্ট কোডের ওই ছেঁড়া অংশ নিয়ে গেলেই ডিলার বুঝে যেতেন সঠিক লোকই এসেছে। পরে চুক্তি অনুযায়ী তাকে বুঝিয়ে দেওয়া হতো জাল রুপির চালান। সম্প্রতি জাল রুপি পাচার চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতারের পর এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা।