গার্মেন্টসে বাজিমাত ॥ অর্থবছরের ১০ মাসেই টার্গেট পূরণ

গার্মেন্টসে বাজিমাত ॥ অর্থবছরের ১০ মাসেই টার্গেট পূরণ

  • পৌনে ৪ লাখ কোটি টাকার রফতানি
  • যুক্তরাষ্ট্রের বাজার শক্তিশালী হচ্ছে
  • দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রফতানি হবে এবার

এম শাহজাহান/হাসান নাসির ॥ মহামারী করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পণ্য রফতানি খাত। একের পর এক রেকর্ড হচ্ছে। আর এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে দেশের প্রধান রফতানি পণ্য তৈরি পোশাকখাত। পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশ নতুন রেকর্ড করতে যাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে রফতানি হয়েছে ৪ হাজার ৩৩৪ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য। দেশীয় মুদ্রায় যা পৌনে ৪ লাখ কোটি টাকার সমান। দেশের ইতিহাসে এই পরিমাণ পণ্য রফতানি আগে কখনো হয়নি। সেই হিসাবে এখন পর্যন্ত এটিই সর্বোচ্চ। এখনো চলতি অর্থবছরের দুই মাস বাকি। ফলে অর্থবছর শেষে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পণ্য রফতানি হবে। রফতানিকারকেরা আশা করছেন, বছর শেষে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে পণ্য রফতানি পাঁচ হাজার কোটি ডলার বা ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলকে পৌঁছে যাবে। জিএসপি স্থগিত থাকার পর একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রফতানিতে ভালো করছে বাংলাদেশ। বড় এই বাজারে বাংলাদেশের হিস্যা বেড়েছে। নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি, শ্রমমান উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক মানের কারখানা গড়ে তোলা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং ভালো মানের পোশাক অপেক্ষাকৃত কম দামে বিক্রি করার কারণে বহির্বিশ্বে পোশাকের বাজার বড় হচ্ছে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।বিস্তারিত

অর্থ বাণিজ্য