টার্গেট এখন ২০২৪ ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে শুরু হয়নি মূলকাজ চীন দেবে ঋণ ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা : ব্যয় ও সময় বাড়ছে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনো শেষ হয়নি : পরিকল্পনামন্ত্রী ডলারের দাম বাড়ায় প্রক

টার্গেট এখন ২০২৪ ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে শুরু হয়নি মূলকাজ চীন দেবে ঋণ ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা : ব্যয় ও সময় বাড়ছে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনো শেষ হয়নি : পরিকল্পনামন্ত্রী ডলারের দাম বাড়ায় প্রক

রাজধানীতে যানজট কমাতে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। কথা ছিলো চলতি বছরের জুন মাসেই প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষ হবে। কিন্তু মেয়াদ শেষ হলেও এখনো প্রকল্পের মূল কাজই শুরু হয়নি। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে পাঁচ বছর ধরে প্রাক-সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়। কিন্তু এখনো বাস্তব অগ্রগতি শূন্য। তাই সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। তাতে সময় বাড়ানোর প্রস্তাবও করা হয়।
জানতে চাইলে পরিকল্পনা ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) মো. মামুন-আল-রশীদ বলেন, প্রকল্পটি সংশোধনের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপন করা হয়। মূলত ডলারের দাম বাড়ায় প্রকল্পের ব্যয় বাড়ছে। চীনের ঋণ পেতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শুরু হতে দেরি হয়। এছাড়া করোনা সঙ্কটসহ নানা কারণে কাজের ধীরগতি ছিল। প্রকল্পটি যখন ২০১৭ সালে পাস হয় তখন ডলারের দাম অনেক কম ছিল। কিন্তু এখন ডলারের দাম অনেক বেড়েছে। এসব কারণেই মূলত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের তুরাগ থানাধীন ধউর এলাকা থেকে আশুলিয়া-বাইপাইল পর্যন্ত রাস্তার পাশে মাটি ভরাটের কাজ চলছে। ট্রাকের সাহায্যে মাটি এনে রাস্তার পাশে রাখা হচ্ছে। বর্তমানে আব্দুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়া বাইপাইল রাস্তাটি ব্যস্ত থাকার কারণে ট্রাকের সাহায্যে মাটি ভরাটের কাজও করা হচ্ছে সাবধানে। এমনটাই জানালেন মাটি ভরাটের কাজে নিয়োজিত এক ট্রাকের চালক। মূল সড়কের দুই পাশে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের পিলার হওয়ার করণে কোন ধরণের নির্মাণ কাজ এখনো না চললেও চলছে রাস্তার পাশে মাটি ফেলার কাজ। এই সড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে ইতোমধ্যে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিলার নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। যে স্থানে পিলার নির্মাণ করা হবে সেই স্থানে বালি ভরাট করে চিহিৃত করে বাঁশের খুঁটিতে নম্বর দিয়ে চিহিৃত করা হয়েছে। রাস্তার পাশে পিলার স্থাপনের নির্ধারিত স্থানে রশি বেধে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে দেখাশুনার দায়িত্বরত কর্মচারী এগুলো দেখভাল করছেন।বিস্তারিত

জাতীয়