পোশাকশিল্প মালিকদের স্বার্থ দেখছে না তাদেরই সংগঠন বিজিএমইএ নেতারা। জানা গেছে, বিজিএমইএ নেতারা সংগঠনকে ক্ষুদ্র ব্যক্তি স্বার্থে আখের গোছানোর হাতিয়ার বানিয়েছেন। নেতারা এখন মন্ত্রী-মেয়র, এমপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক পদ-পদবির নেশায় ব্যস্ত। সাধারণ ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যর্থ দর্জিতন্ত্রের কাণ্ডারি খ্যাত বিজিএমইএ।
নাম প্রকাশ না করে সাধারণ পোশাকশিল্প মালিকরা জানিয়েছেন, পোশাক রপ্তানিতে বিভিন্ন ধরনের সনদ সংগ্রহ করেন মালিকরা। এই খাতে বছরে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার যে বাণিজ্য হয়, সেই অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এমনকি তহবিল লুটপাটের অভিযোগে একটি উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করেছে দাতা সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি। এক কথায় রাজনৈতিকভাবে কোটারি গ্রুপের কাছে জিম্মি বিজিএমইএ। সংগঠনটিতে নেই কোনো সুশাসন। বিজিএমইএ নেতারা কানাডার বেগমপাড়ায় পাচারের অর্থে বিশাল স্বর্গ গড়ে তুলেছেন। পোশাকশিল্প মালিকরা প্রতি বছর গড়ে জালিয়াতির মাধ্যমে ৬৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করছে, এমন তথ্য দিয়েছে দুদক।বিস্তারিত