ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি মধ্যবিত্ত পরিবারকে ঋণগ্রস্ত করে তুলছে। এতে ক্রেডিট কার্ডের ঋণের রেকর্ড ছুঁইয়েছে। এ সময় অর্থ সাশ্রয় তো দূরের কথা, ভেঙে খাচ্ছে আগের জমানো সঞ্চয়ও। ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। আর নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যদের মধ্যে এ সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
কারণ মূল্যস্ফীতি তাদের সবচেয়ে বেশি আঘাত করেছে। কিন্তু এসব পরিবারের নেই সঞ্চয়, যা দিয়ে এমন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে। পাশাপাশি তাদের ঋণ করারও রাস্তা নেই। এ অবস্থায় সমাজে ধনী ও গরিব মানুষের মধ্যে বড় ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হতে পারে-এমন আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
তাদের আরও অভিমত-ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়তে থাকা আর সঞ্চয় হ্রাস-এ ঘটনাই ইঙ্গিত দেয় যে জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের সঙ্গে মানিয়ে নিতে মানুষকে লড়াই করতে হচ্ছে।
ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি থেকে আভাস পাওয়া যাচ্ছে যে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খরচের বোঝা সামলাতে পরিবারগুলো ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে। এদিকে কোনো সুখবর দিতে পারেনি অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা।
ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি মধ্যবিত্ত পরিবারকে ঋণগ্রস্ত করে তুলছে। এতে ক্রেডিট কার্ডের ঋণের রেকর্ড ছুঁইয়েছে। এ সময় অর্থ সাশ্রয় তো দূরের কথা, ভেঙে খাচ্ছে আগের জমানো সঞ্চয়ও। ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। আর নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যদের মধ্যে এ সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
কারণ মূল্যস্ফীতি তাদের সবচেয়ে বেশি আঘাত করেছে। কিন্তু এসব পরিবারের নেই সঞ্চয়, যা দিয়ে এমন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে। পাশাপাশি তাদের ঋণ করারও রাস্তা নেই। এ অবস্থায় সমাজে ধনী ও গরিব মানুষের মধ্যে বড় ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি হতে পারে-এমন আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।
তাদের আরও অভিমত-ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়তে থাকা আর সঞ্চয় হ্রাস-এ ঘটনাই ইঙ্গিত দেয় যে জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের সঙ্গে মানিয়ে নিতে মানুষকে লড়াই করতে হচ্ছে।
ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি থেকে আভাস পাওয়া যাচ্ছে যে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খরচের বোঝা সামলাতে পরিবারগুলো ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে। এদিকে কোনো সুখবর দিতে পারেনি অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা।বিস্তারিত