গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
তাইওয়ানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
তবে বিদ্যমান চুক্তি অনুযায়ী, দ্বীপটিকে আত্মরক্ষায় সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র।তাইওয়ানকে সরবরাহের জন্য সম্ভাব্য সামরিক সরঞ্জামের তালিকায় ৬০টি জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র এবং ১০০টি আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। সম্ভাব্য এই তালিকায় ৩৫৫ মিলিয়ন ডলারের ৬০টি এজিএম-৮৪এল হারপুন ব্লক ২ ক্ষেপণাস্ত্র, ৮৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলারের ১০০টি এআইএম-৯এক্স ব্লক ২ সাইডউইন্ডার ট্যাকটিক্যাল এয়ার টু এয়ার মিসাইল এবং ৬৫৫ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলারের একটি নজরদারি রাডার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে চীন ও তাইওয়ানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে যায়।তাইওয়ান প্রণালিতে ব্যাপক সামরিক মহড়া শুরু করে বেইজিং।