দর্শনার্থী এলে স্বাগত জানাতে পারে, দেখিয়ে দিতে পারে পথ। কথাও বলতে পারে একাধিক ভাষায়। দেখতে মানুষের মতো, তবে আমেকা নামের এই রোবট চলাচল করতে পারে না। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে অবস্থিত দ্য মিউজিয়াম অব ফিউচার সম্প্রতি আমেকাকে জাদুঘরকর্মী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
এখন থেকে জাদুঘরের অন্যান্য কর্মীদের মতোই আমেকাও দর্শনার্থীদের সাহায্য করবে। তবে আমেকার এত ‘গুণ’ থাকলেও চলাচল করতে না পারার বিষয়টিকে সীমাদ্ধতা হিসেবে মনে করা হচ্ছে। অবশ্য রোবট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, আমেকা যাতে চলাচল করতে পারে, এমন প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে তারা।পাঁচ দিন আগে জাদুঘরের ফেসবুক ও টুইটার পাতায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ওই ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, ওই জাদুঘরের আয়া নামের এক কর্মীর সঙ্গে কথা বলছে রোবট আমেকা। ভিডিওটি পোস্ট করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ লিখেছে, আমেকা মানুষের মতো দেখতে যেসব রোবট বিশ্বে আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে উন্নত। জাদুঘরের ওই কর্মীর সঙ্গে আমিরাতের ভাষায় কথা বলতে শোনা যায় রোবট আমেকাকে। এখন থেকে দর্শনার্থীরা ওই জাদুঘরে গেলে আমেকাকে দেখতে পারবেন।
দর্শনার্থী এলে স্বাগত জানাতে পারে, দেখিয়ে দিতে পারে পথ। কথাও বলতে পারে একাধিক ভাষায়। দেখতে মানুষের মতো, তবে আমেকা নামের এই রোবট চলাচল করতে পারে না। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে অবস্থিত দ্য মিউজিয়াম অব ফিউচার সম্প্রতি আমেকাকে জাদুঘরকর্মী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
এখন থেকে জাদুঘরের অন্যান্য কর্মীদের মতোই আমেকাও দর্শনার্থীদের সাহায্য করবে। তবে আমেকার এত ‘গুণ’ থাকলেও চলাচল করতে না পারার বিষয়টিকে সীমাদ্ধতা হিসেবে মনে করা হচ্ছে। অবশ্য রোবট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, আমেকা যাতে চলাচল করতে পারে, এমন প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে তারা।পাঁচ দিন আগে জাদুঘরের ফেসবুক ও টুইটার পাতায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ওই ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, ওই জাদুঘরের আয়া নামের এক কর্মীর সঙ্গে কথা বলছে রোবট আমেকা। ভিডিওটি পোস্ট করে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ লিখেছে, আমেকা মানুষের মতো দেখতে যেসব রোবট বিশ্বে আছে, তার মধ্যে সবচেয়ে উন্নত। জাদুঘরের ওই কর্মীর সঙ্গে আমিরাতের ভাষায় কথা বলতে শোনা যায় রোবট আমেকাকে। এখন থেকে দর্শনার্থীরা ওই জাদুঘরে গেলে আমেকাকে দেখতে পারবেন।আরেকজন মন্তব্য করেছেন, এটা একই সঙ্গে আশ্চর্যজনক ও ভীতিকর। তিনি আরও লিখেছেন, ‘২০৭১ সালের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই ও রোবট–সংক্রান্ত প্রযুক্তি কতটা এগিয়ে যাবে, আমি সেটাই ভাবছি।’ প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের বিষয়টি নিয়ে অভিভূত তৃতীয় একজন মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, আমেকাকে জাদুঘরকর্মী হিসেবে দেখা একই সঙ্গে গা ছমছমে ও দারুণ।