কাতার বিশ্বকাপ; আলোচনায় অফসাইড প্রযুক্তি

কাতার বিশ্বকাপ; আলোচনায় অফসাইড প্রযুক্তি

ভক্তদের জন্য কাতার বিশ্বকাপে হবে নতুন অভিজ্ঞতা। ফুটবল বিশ্বকাপের স্বাভাবিক সময় মে-জুন কিংবা জুলাইয়ের পরিবর্তে এবার হচ্ছে নভেম্বর-ডিসেম্বরে। আবার মাঠের মধ্যে ও বাহিরে মানতে হবে অজস্র নিয়ম।

এবারের বিশ্বকাপ অন্যবারের থেকে একদমই আলাদা বলা হচ্ছে।ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ধরা হচ্ছে এবারের আসরকে। কাতার বিশ্বকাপে বেশ কিছু বিষয় যুক্ত করেছে বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ফিফা, যার মধ্যে অফসাইড প্রযুক্তি অন্যতম।

জুলাই মাসে ফুটবলের বিশ্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা দ্রুত এবং সঠিক অফসাইড কল করতে সহায়তা করার জন্য বিশ্বকাপে একটি আধা-স্বয়ংক্রিয় অফসাইড সিস্টেম ব্যবহারের ঘোষণা করে।

গভর্নিং বডির নিয়ম অনুযায়ী, একজন খেলোয়াড় অফসাইড পজিশনে থাকে যদি “মাথা, শরীর বা পায়ের কোনো অংশ প্রতিপক্ষের অর্ধেক থাকে (অর্ধেক লাইন বাদে) এবং মাথা, শরীর বা পায়ের কোনো অংশ কাছাকাছি থাকে বল এবং দ্বিতীয়-শেষ প্রতিপক্ষ উভয়ের চেয়ে প্রতিপক্ষের গোল লাইন”প্রযুক্তিটি খেলোয়াড়দের গতিবিধি অনুসরণ করতে বলের মধ্যে একটি সেন্সর এবং একটি অঙ্গ-ট্র্যাকিং ক্যামেরা সিস্টেম ব্যবহার করে। রেফারির সিদ্ধান্ত বুঝতে বাড়িতে ভক্ত এবং দর্শকদের সাহায্য করার জন্য, ডেটা স্টেডিয়ামের স্ক্রিনে থ্রিডি ছবি প্রজেক্ট করতে ব্যবহার করা হবে। এর অফসাইড বিষয়ে দর্শকদের মধ্যে বিরক্তি লাগলেও এবার নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে এর লিগ্যাল দিক স্পষ্ট ধারণা পাওয়ার কারণে এমনটা আর হবে না।

আন্তর্জাতিক