ভূমিকম্প নিয়ে সমীক্ষা ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ৯ লাখ ভবন রাজউকের সমীক্ষাটিতে বলা হয়, মধুপুর চ্যুতিরেখায় ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকায় মারা যেতে পারেন ২ লাখ ১০ হাজার মানুষ।  ভূমিকম্পে আর্থিক ক্ষতি হবে ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা।   ১৮৯৭ সালে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

ভূমিকম্প নিয়ে সমীক্ষা ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ৯ লাখ ভবন রাজউকের সমীক্ষাটিতে বলা হয়, মধুপুর চ্যুতিরেখায় ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকায় মারা যেতে পারেন ২ লাখ ১০ হাজার মানুষ। ভূমিকম্পে আর্থিক ক্ষতি হবে ২ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকা। ১৮৯৭ সালে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

সচিবালয়ে আজ বুধবার গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সভায় সমীক্ষা প্রতিবেদনটি তুলে ধরা হবে। সভায় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদসহ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সচিব ও দুর্যোগবিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থাকবেন। জানতে চাইলে প্রকল্পটির পরিচালক আবদুল লতিফ হেলালী প্রথম আলোকে বলেন, ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে বড় আকারে এ ধরনের সমীক্ষা এবারই প্রথম করা হয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২২—এই চার বছর ধরে সমীক্ষাটি করা হয়।

রাজউকের কর্মকর্তারা বলছেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে। বাংলাদেশের অবস্থান দুটি বিপজ্জনক চ্যুতিরেখার ওপরে। একটি ঢাকা মহানগরের সবচেয়ে কাছে টাঙ্গাইলের মধুপুর চ্যুতিরেখা, অন্যটি সিলেট অঞ্চলের ডাউকি চ্যুতিরেখা। ঢাকা মহানগরের ১ হাজার ৫২৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা আওতায় নিয়ে সমীক্ষাটি করা হয়।বিস্তারিত

শীর্ষ সংবাদ