দেশের রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে আটকা পড়েছে। রাজনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কূটনীতি। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর থেকেই ভিতরে বাইরে দেখা দিয়েছে তীব্র উত্তেজনা। সরকার বলছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞায় সমস্যায় পড়বে বিএনপি। কারণ বিএনপি ভোটে না গিয়ে বাধা দিলে এ নিষেধাজ্ঞা তাদের ওপরই পড়বে। আবার বিরোধীরা বলছে, বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আলাদা ভিসানীতি ঘোষণা সবার জন্য লজ্জাজনক। এমন পরিস্থিতির দায় নিতে হবে সরকারকেই।
জানা যায়, বাংলাদেশের জন্য গত বুধবার একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ নীতি সম্পর্কে বলেছেন, এর আওতায় যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী হন বা এরকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি)(৩সি) ধারাবলে এ নতুন নীতিটি তারা ঘোষণা করল। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সবার দায়িত্ব। বিস্তারিত