২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি কনটেইনারে আমদানি পণ্য বোঝাই করে চীনের বন্দর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাতে এখন ভাড়া লাগছে ৩৪ হাজার টাকা। করোনা মহামারির সময় ২০২১ সালেও এই কনটেইনার আনতে ভাড়া লাগত প্রায় পাঁচ লাখ টাকা। মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক মন্দার প্রেক্ষাপটে বিশ্বজুড়ে চাহিদা কমায় পণ্য পরিবহন কমে গেছে। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম থেকে আমেরিকা, চট্টগ্রাম থেকে ইউরোপ এবং চীন থেকে চট্টগ্রাম—সব রুটেই পণ্য পরিবহন ভাড়ায় ব্যাপক ধস নেমেছে।
সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনে খরচ কমতে কমতে একেবারে স্বাভাবিক সময়ের অবস্থায় পৌঁছেছে। করোনা মহামারি ঘিরে পণ্যভর্তি একটি কনটেইনারের পণ্য পরিবহন ভাড়া যেখানে সাড়ে ১০ হাজার ডলারে পৌঁছেছিল; একই রুটে সেই ভাড়া কমে এক হাজার ৭০০ ডলারে নেমেছে। অর্থাৎ ২০১৯ সালের স্বাভাবিক সময়ে পণ্য পরিবহনে যে ভাড়া ছিল, এখনকার ভাড়া তার চেয়েও খানিকটা কম। কিন্তু বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি ও বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি—কোনো ক্ষেত্রেই এর সুফল মেলেনি।বিস্তারিত