রাজধানীর মেরাদিয়া এলাকায় প্রতি বুধবার হাট বসে। সেখানে ওই দিন আবাসিক এলাকার এভিনিউ রাস্তাসহ প্রায় সব রাস্তায়ই ২ হাজারের বেশি হকার বসেন। এসব হকার ছোট চৌকি ও নির্দিষ্ট ৪ থেকে ৬ ফুট জায়গায় বসেন। এসব চৌকি ও রিকশাভ্যানে কাপড়চোপড়, প্রসাধনী, জুতা, বিছানার চাদর, মশারি, খেলনা, ফলমূল, শরবত, খাবার, গৃহস্থালি জিনিসপত্রসহ নানা ধরনের পণ্য সাজিয়ে বসেন হকাররা। তবে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে চার হাত আয়তনের একেকটি চৌকি বা রিকশাভ্যান বসাতে তাদের অগ্রিম দিতে হয়েছে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। আর পণ্যের ধরন অনুযায়ী দৈনিক একজন হকারকে দিতে হচ্ছে ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা। বুধবার ছাড়াও সড়কগুলোতে শাক-সবজি ও মাছ, মুরগি ও মাংসের দোকান বসে। ওই সব দোকান থেকে দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ওঠান চাঁদাবাজরা।
কে বা কারা নেন এই টাকা, এমন প্রশ্নে মেরাদিয়া বাজারের ফুটপাতের কাপড় ব্যবসায়ী লতিফ মিয়া বলেন, হকারদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন রিয়াজ, আসিফ, রুবেল, সজীব ও আলামীন। আর তাদের দলপতি হিসেবে আছেন খালেদ। কেউ চাঁদা দিতে না চাইলে লাইনম্যান ও তার সহযোগীরা মারধর করেন, মালামাল ফেলে দেন।বিস্তারিত