মুদ্রাবাজার নিয়ে ছয় উদ্যোগ আমদানিতে কড়াকড়ি আরও এক বছর। রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার অনুসন্ধান। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির জন্য প্রণোদনা অব্যাহত। উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা। পাচার রোধে কার্যকর পদক্ষেপ, ডলারের একক আধিপত্য কমানো

মুদ্রাবাজার নিয়ে ছয় উদ্যোগ আমদানিতে কড়াকড়ি আরও এক বছর। রপ্তানি বাড়াতে নতুন বাজার অনুসন্ধান। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির জন্য প্রণোদনা অব্যাহত। উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা। পাচার রোধে কার্যকর পদক্ষেপ, ডলারের একক আধিপত্য কমানো

সামষ্টিক অর্থনীতিকে সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে ডলার সংকট। ফলে টানা দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে মুদ্রাবাজারে বিরাজ করছে চরম বিশৃঙ্খলা। গত বছরের জুনের প্রথম সপ্তাহে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৯৩-৯৫ টাকা। এখন সেটা দাঁড়িয়েছে ১০৮ টাকায়। খোলা বাজারে এই দর আরও বেশি। তার আগে ২০২২-এর ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট শুরুর প্রাক্কালে প্রতি ডলার ছিল ৮৫-৮৬ টাকা। গত বছরের ৩১ মে পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। আর চলতি বছরের ৩১ মে-তে সেটা নেমে এসেছে ২৯ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে। এদিকে ডলারের সংকট কাটাতে টানা দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা কোনো কাজে আসেনি। ফলে মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণে প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ বাজেটে ছয়টি কৌশলের কথা তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সেগুলো হলো- আমদানিতে কড়াকড়ি চলবে আরও এক বছর। রপ্তানি বাড়াতে নতুনবাজার অনুসন্ধান করা হবে। অবশ্য এ নতুন বাজার অনুসন্ধানের কথা আরও অনেক আগে থেকেই বলে আসছে সরকার। ইউরোপ, আমেরিকার বাইরে অন্য কোনো রিজিয়নে রপ্তানি বাজার কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে নির্দেশনাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির জন্য এ খাতে প্রণোদনা অব্যাহত রাখা হবে।বিস্তারিত

অর্থ বাণিজ্য