রাজপথ দখলে রাখতে ‘চূড়ান্ত লড়াই’-এর দিকে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। বিরোধীদের মহাসমাবেশের দিন আগামী বৃহস্পতিবার রাজধানীতে পাল্টা সমাবেশের ডাক দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা। দু’পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে জনমনে। আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহল থেকে বারবার সমঝোতার তাগিদ দেওয়া হলেও সে পথে হাঁটছে না কেউ। ইতোমধ্যে শোডাউনের জবাবে পাল্টা শোডাউনে দু’জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে লক্ষ্মীপুর ও নড়াইলে। এমন পরিস্থিতিতে বিএনপির মহাসমাবেশের দিন রাজধানীতে সমাবেশের ডাক দিয়েছে আওয়ামী যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতির মাঠ গরম হওয়াই স্বাভাবিক। তবে সহিংসতা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না।
যদিও পূর্বঘোষিত যুবলীগের এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল আজ ২৪ জুলাই। গতকাল রাতে অবশ্য সিদ্ধান্ত কিছুটা পরিবর্তন করে ‘শান্তি সমাবেশ’ নাম দিয়ে যুবলীগের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগকেও মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে শনিবার রাজধানীতে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল আয়োজিত তারুণ্যের সমাবেশ থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন। এরপর গতকাল রোববার দুপুরে যুবলীগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভাগীয় কর্মসূচি ‘তারুণ্যের জয়যাত্রা’ সমাবেশ ২৪ জুলাইয়ের পরিবর্তে বৃহস্পতিবার ধার্য করা হয়। বিস্তারিত