অর্থনীতির ট্রাম্পকার্ড বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর ♦ উৎপাদনে গেছে পাঁচ প্রতিষ্ঠান, চলতি বছর যাবে আরও ১২টি ♦ কর্মসংস্থান ১৫ লাখ, রপ্তানি আয় আসবে ১৫ বিলিয়ন ডলার

অর্থনীতির ট্রাম্পকার্ড বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর ♦ উৎপাদনে গেছে পাঁচ প্রতিষ্ঠান, চলতি বছর যাবে আরও ১২টি ♦ কর্মসংস্থান ১৫ লাখ, রপ্তানি আয় আসবে ১৫ বিলিয়ন ডলার

বাংলাদেশের অর্থনীতির ‘ট্রাম্পকার্ড’ হতে যাচ্ছে এ অঞ্চলের সর্ববৃহৎ শিল্পাঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠার অপেক্ষায় থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর (বিএসএমএসএন)। দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের গেম চেঞ্জার হবে এই অর্থনৈতিক অঞ্চল। আগামী ১৫ বছরে ১৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে এখানে। পুরোদমে উৎপাদন শুরু হলে বছরে রপ্তানি আয় আসবে ১৫ বিলিয়ন ডলার। এখন পর্যন্ত ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে এ শিল্পাঞ্চলে।

এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম জানান, বিভিন্ন সময় দেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে তাঁরা এ শিল্পাঞ্চল নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রচণ্ড আগ্রহ দেখেছেন। এখানে বিপুল বিদেশি বিনিয়োগ হচ্ছে। আরও বিনিয়োগকারীকে উৎসাহিত করতে কাজ চলছে। সামনের দিনে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলকে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বের কাছে অর্থনীতির ট্রাম্পকার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের ডিন ও অর্থনীতি-বিশ্লেষক অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, ‘দারুণ গতিতে কাজ চলছে। সব ঠিক থাকলে এই দশকের শেষে এটি দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চলে পরিণত হবে। তবে শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে সমন্বয় করে বিমানবন্দর, রেলস্টেশনসহ যোগাযোগ হাব তৈরি, অবকাঠামো তৈরি, অন্য শহরের সঙ্গে সংযোগ ও সাপ্লাই চেন নেটওয়ার্ক সুদৃঢ় করতে কিছুটা সময় দরকার। এগুলো তৈরি হলে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্টের সুফল আসা শুরু করবে।’ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সূত্র জানান, এখন পর্যন্ত এই শিল্পাঞ্চলে দেশি-বিদেশি ৭২টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে বেজা।বিস্তারিত

শীর্ষ সংবাদ সারাদেশ