রাজধানীতে খোঁড়াখুঁড়ি ও খানাখন্দে দুর্ভোগ ► অধিকাংশ সড়কের চিত্র বেহাল ► সড়ক খনন নীতিমালা মানছে না কেউই

রাজধানীতে খোঁড়াখুঁড়ি ও খানাখন্দে দুর্ভোগ ► অধিকাংশ সড়কের চিত্র বেহাল ► সড়ক খনন নীতিমালা মানছে না কেউই

রাজধানীর সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি ও খানাখন্দের দুর্ভোগে নগরবাসী। এসব সড়কের কোথাও কেটে ফেলে রাখা হয়েছে, কোথাও আবার কাজ শেষে ভরাট করলেও মাটি উঁচু-নিচু হয়ে আছে। আবার অনেক সড়কে ছোট-বড় অসংখ্য খানাখন্দ রয়েছে। এসব গর্তে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। একই চিত্র প্রধান সড়ক ও পাড়া-মহল্লার। এ ছাড়া সড়ক খনন নীতিমালা না মেনে যখন তখনই খোড়া হচ্ছে সড়ক। এতে কর্মস্থলে বের হওয়া নগরবাসী প্রতিদিনই দুর্ভোগে পড়ছেন।

সরেজমিন দেখা যায়, ছয় মাসের বেশি সময় ধরে হাতিরঝিলের রামপুরা থেকে মগবাজার রেলক্রসিং পর্যন্ত সড়কের একটি লেন খোঁড়াখুঁড়িতে তছনছ। রাস্তাটি কেটেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। সম্প্রতি মাটি ফেলা হলেও রাস্তাটির কোথাও উঁচু কোথাও নিচু। কোথাও আবার বড় বড় গর্ত। দিনদুপুরে চলা দায়। আর বৃষ্টি হলে এই সড়কে চলাচল একেবারে অসম্ভব। তাজউদ্দীন আহমদ সরণির হাতিরঝিল পয়েন্ট থেকে মগবাজার ক্রসিং পর্যন্ত খোঁড়া, গভীরতাও অনেক। যানবাহন যাতে গর্তে না পড়ে সেজন্য রাস্তার পাশে দেওয়া হয়েছে বাঁশের বেড়া। শ্রমিকরা সেখানে পাইপ বসাচ্ছেন। এখানে সবসময় লেগে থাকছে যানজট। একই অবস্থা রামপুরা থেকে ব্রিজের পাশে ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনের অংশে। সড়কের দুই পাশে বিদ্যুৎ বিভাগের খোঁড়াখুঁড়ি চলায় সড়ক সংকীর্ণ হয়ে গেছে। এতে প্রতিদিনই রামপুরা-বনশ্রী সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। বনশ্রী ই, এফ, জি, এইচ, এম ব্লকেও বিদ্যুৎ বিভাগের কাজ শেষে মাটি ভরাট করলেও বৃষ্টিতে অসংখ্য খানাখন্দ রয়েছে। মতিঝিল সোনালী ব্যাংক মোড় থেকে দৈনিক বাংলা পর্যন্ত গত কয়েক মাস আগে কেটেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। মাটি ভরাট করলেও গত এক মাসের বৃষ্টিতে উঁচু নিচু ছোট-বড় খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে।বিস্তারিত

জাতীয় শীর্ষ সংবাদ