ঘটনার আগে ও পরের সিসি ক্যামেরা (ক্লোজ সার্কিট) ফুটেজ থেকে তাদের প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
তাদের অভিযোগ-পরীক্ষার আগে জেলায় জেলায় প্রশ্নপত্র পাঠিয়েছে নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিব উপপরিচালক আবুল কাশেমের কম্পিউটার অপারেটর মো. শাহজাদা। আবুল কাশেম পশ্নপত্র ফাঁসের মূল পরিকল্পনাকারী।
এছাড়া জেলা পর্যায়ের একাধিক উপরিচালক, সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের দুজন সহকারী পরিচালক এবং একজন অফিস সহায়কের নাম উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের টাকার লেনদেন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
এ বিষয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মুহাম্মদ ওয়াহেদুজ্জামান যুগান্তরকে বলেন, তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলমান।
অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা ও চাকরি প্রত্যাশীদের অভিযোগ-মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় পাশ করিয়ে চূড়ান্তভাবে নিয়োগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় নিয়োগ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার ঘটনা জানাজানি হয়ে গেলে ওই পরীক্ষা বাতিল করা হয়।
২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৫০৪টি পদে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সংস্থাটি। ২৭ জন ডে-কেয়ার ইনচার্জ, ৬০ জন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এবং ৪১৭ জন অফিস সহায়ক নিয়োগ দেওয়ার কথা।বিস্তারিত