ছাত্রলীগে অস্থিরতা তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে মূলে চাঁদাবাজি টেন্ডার ভাগবাঁটোয়ারা

ছাত্রলীগে অস্থিরতা তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে মূলে চাঁদাবাজি টেন্ডার ভাগবাঁটোয়ারা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) টানা তিন মাস ধরে অস্থিরতা চলছে। এর পেছনের কারণ হলো টেন্ডার ভাগবাঁটোয়ারা ও চাঁদাবাজি। এ ছাড়া রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষকদের দলাদলি, ছাত্রলীগের হল নিয়ন্ত্রণ, ভর্তি পরীক্ষা ঘিরে আর্থিক সুবিধা, ক্যাম্পাসে ও কেন্দ্রে নিজেদের শক্তির জানান দেওয়া। আরও রয়েছে ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক গ্রুপগুলোর সংঘর্ষ, বহিরাগত ও বহিষ্কৃত শিক্ষার্র্থীদের দাপট। সর্বশেষ গত তিন দিনে সাতবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে সংগঠনটি। এসব ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করলেও বেশির ভাগ সময় তা আলোর মুখ দেখে না। কৌশলে ছাত্রলীগকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে ভিসির বিরুদ্ধে। অস্থিতিশীল ক্যাম্পাসে আতঙ্কে দিন কাটছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি বেনু কুমার দে বলেন, তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রিপোর্টের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অতীতেও তদন্ত কমিটির সুপারিশে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের আগে তারা সবাই শিক্ষার্থী। কাউকে প্রশ্রয় দেওয়ার সুযোগ নেই। প্রক্টর অধ্যাপক ড. নূরুল আজিম সিকদার বলেন, তিন সদস্যের কমিটি দ্রুত সময়ের মধ্যে রিপোর্ট দেবে। এ ছাড়া কাল (আজ) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও চাপ আছে। তদন্ত কমিটির সদস্য সহকারী প্রক্টর মো. রোকন উদ্দিন সংঘর্ষের ব্যাপারে বলেন, ঘটনা বিশ্লেষণে আমরা একবার বসেছি। কাল (আজ) আবার বসব। আশা করছি সার্বিক বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বিস্তারিত

শিক্ষা শীর্ষ সংবাদ সারাদেশ