গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ একা নয়; দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্য দেশগুলোও তীব্র দাবদাহের কবলে পড়েছে। ‘এল নিনো’র আগুনে ঝলসে যাচ্ছে এসব দেশের শহর-নগর এবং গ্রাম। বলা হচ্ছে, ২০২৪ সালের উষ্ণতা ছাড়িয়ে যেতে পারে বিগত বছরগুলোকেও। লিখেছেন – আবদুল কাদের
দাবদাহে ঝলসে যাচ্ছে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ
দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোটি কোটি মানুষ তীব্র গরম আবহাওয়ার কবলে পড়েছে। কেবল বাংলাদেশ একা নয়, ফিলিপাইন এবং ভারতেরও বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার সপ্তাহব্যাপী স্কুলগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছে। বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) জানিয়েছে, জলবায়ুর পরিবর্তনের বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলোর। ২০২৪ সালেও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
২০২৩-২০২৪ সালের এপ্রিল মাস দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোটি কোটি মানুষের জন্য ছিল ভোগান্তির মাস। তীব্র দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, চীন, লাওস, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তাপপ্রবাহ দীর্ঘ, আরও ঘন ঘন এবং আরও তীব্র হয়ে উঠছে। দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এবং খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বহু হতাহতের পাশাপাশি ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।বিস্তারিত