পুরনো রূপে ঝুঁকিপূর্ণ রেস্টুরেন্ট ভবন বেইলি রোডে ভয়াবহ আগুনের পর শুরু হওয়া অভিযান থমকে গেছে – বেশির ভাগেই নেওয়া হয়নি নিরাপত্তাব্যবস্থা

রাজধানীর বেইলি রোডে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকান্ডের পর সাঁড়াশি অভিযানে নামে রাজউক, সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিসসহ কয়েকটি সংস্থা। সে অভিযানে শতাধিক রেস্টুরেন্ট বন্ধ হলেও কিছু দিন পর তা থমকে যায়।  বেইলি রোডের অগ্নিকান্ডের দুই মাস যেতে না যেতেই সেই পুরনো রূপে ফিরেছে ঝুঁকিপূর্ণ রেস্টুরেন্ট ভবনগুলো। অধিকাংশের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া না হলেও প্রায় প্রতিটি রেস্টুরেন্টে চিরচেনা ভিড় রয়েছে। আলো ঝলমলে ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, খিলগাঁও ও বেইলি রোড ফিরেছে সেই চিরচেনা রূপে।

গত ৫ মার্চ রাজধানীর বেইলি রোডে অভিযান চালায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। অভিযানে সুলতান ডাইনসহ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট সিলগালা করে রাজউকের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ঠিক দুই মাস যেতেই পুরনো রূপে বেইলি রোডের রেস্টুরেন্টগুলো। আগুন লাগা ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনের পাশে রয়েছে পিৎজা হাট, থার্টি থ্রি, কেএফসির শো-রুম, ছোট ছোট কয়েকটি রেস্টুরেন্ট এবং একটি বেবিশপ খোলা দেখা গেছে। একই অবস্থায় দেখা গেছে বার্গার এক্সপ্রেসও। গ্রিন কটেজে আগুনের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল খাবারের দোকান সিলক্স। সেটিও খুলেছে। সুলতান ডাইনের নিচতলায় প্যারাডাইস ফ্রুটস জুসবার খুলেছে। এ দোকানটিতে জুসের পাশাপাশি পিঁয়াজু, শিঙাড়া, সমুচাসহ মুখরোচক খাবার তৈরি করে। ব্যবহার করে সিলিন্ডারও। কথা বলতে গেলে কোনো কর্মচারী কথা বলেননি। আবার ফুটপাতের দোকান তুলে দেওয়া হলেও সেগুলো নিয়মিতই বসছে পুলিশের সামনে।বিস্তারিত

জাতীয় শীর্ষ সংবাদ