৫০ জনের সিন্ডিকেটে নকল ওষুধের বাজার মিটফোর্ড ওষুধ মার্কেটই সিন্ডিকেটের মূল ঘাঁটি  ‘কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা ছাড়া নকল ওষুধ বিক্রি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়’

৫০ জনের সিন্ডিকেটে নকল ওষুধের বাজার মিটফোর্ড ওষুধ মার্কেটই সিন্ডিকেটের মূল ঘাঁটি ‘কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা ছাড়া নকল ওষুধ বিক্রি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়’

জীবন রক্ষাকারী ভেজাল ও নকল ওষুধ খেয়ে কিডনি, ক্যানসারসহ নানা ধরনের রোগে শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী লোকজন ব্যাপক হারে আক্রান্ত হচ্ছে। ভেজাল ও নকল ওষুধ সেবন দেশে মৃত্যুর হার বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ । অতি সম্প্রতি দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত ভেজাল ও নকল ওষুধ এবং এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্স নিয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। একাধিক ওষুধ ব্যবসায়ী নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। এসব ওষুধ খেয়ে হঠাত্ করে কিংবা স্থায়ীভাবে কিডনি বিকল এবং ক্যানসারসহ জটিল রোগ হওয়ার তথ্য জানিয়েছেন তারা। এগুলো খেয়ে মৃত্যুও হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বনামধন্য চিকিৎসকগণ।

পুরাতন ঢাকার মিটফোর্ডে ওষুধের বৃহত্তম মার্কেট অবস্থিত। সেখান থেকে রাজধানীসহ সারা দেশে বেশির ভাগ ওষুধ পাইকারি ক্রয় করে নিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। মিটফোর্ড ওষুধ মার্কেটে অর্ধশতাধিক ব্যক্তির নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট ভেজাল, নকল ও নিম্নমানের ওষুধ বাজারজাত নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। একাধিক ব্যবসায়ী এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এই সিন্ডিকেট নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন এবং বাজারজাত করে মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। জেনেশুনে এ জঘন্য কাজ করা হত্যাকাণ্ডের সমান অপরাধ বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন। ভেজাল, নকল ও নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন এবং বাজারজাতকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব র‍্যাবকে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন অনেকেই।বিস্তারিত

শীর্ষ সংবাদ স্বাস্থ্য