তৃতীয় পর্ব পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া বেগমপাড়ায় কাদের বাড়ি

তৃতীয় পর্ব পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া বেগমপাড়ায় কাদের বাড়ি

এ বছরের জানুয়ারি মাসে কানাডা সরকার বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধভাবে আসা অর্থের ব্যাপারে তদন্ত শুরু করে। কানাডা যেন আর অর্থ পাচারকারীদের নিরাপদ গন্তব্য না হয় সেজন্য নেওয়া হয় একাধিক পদক্ষেপ। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হলো, অভিবাসীদের অর্থের উৎস অনুসন্ধান। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চিহ্নিত অর্থ পাচারকারীরা তাদের লুণ্ঠিত অর্থ কানাডায় এনেছে কি না, তা তদন্ত শুরু করে কানাডা সরকার। এ তদন্তে দেখা যায়, পানামা পেপারস এবং প্যারাডাইস পেপারস কেলেঙ্কারিতে জড়িতদের বেশির ভাগই কানাডায় সম্পদ কিনেছেন। এদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, পানামা পেপারস এবং প্যারাডাইস পেপারসে যেসব বাংলাদেশি অর্থ পাচারকারীর নাম প্রকাশ হয়েছিল, তাদের অধিকাংশই কানাডায় সম্পদের মালিক হয়েছেন। করস্বর্গ হিসেবে পরিচিত দেশগুলোতে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করে, সেই অর্থ বৈধভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কানাডায়। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা যুক্তরাজ্যে সম্পদ করতেই এ পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। বাংলাদেশের ১৪টি নাম ‘পানামা পেপারসে’ এবং ২৯ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছিল ‘প্যারাডাইস পেপারসে’। এসব ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতর্কিত ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসেরসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ীর নাম উঠে আসে।বিস্তারিত

আন্তর্জাতিক শীর্ষ সংবাদ