শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠানে সকালে থেকেই মানুষ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জড়ো হতে শুরু করেন। অংশগ্রহণকারীরা ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাবো’ ও ‘হাদি ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’ সহ নানা স্লোগান দেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) জানায়, জানাজা সুষ্ঠু ও নিরাপদভাবে সম্পন্ন করতে তারা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ১০০০ বডি ওর্ন ক্যামেরাসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছে। এছাড়া সেনাবাহিনী, র্যাব এবং আনসার বাহিনীও টহল প্রদান করেছে।
জানাজার নামাজ পড়ান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক এবং ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের (এনএইচএ) সদস্য সচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ জানিয়েছেন, শারীরিক নিরাপত্তা এবং জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
হাদির দাফন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সম্পন্ন করা হবে। নিহত শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু ও তার প্রতি সাধারণ মানুষের সহমর্মিতা অনুষ্ঠানে দৃশ্যমান ছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে মানুষের ঢল হাদির জানাজা ঘিরে ডিএমপির ব্যাপক নিরাপত্তা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ও ন্যাশনাল হেলথ অ্যালায়েন্সের (এনএইচএ) সদস্য সচিব ডা. মো. আব্দুল আহাদ এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, শহীদ ওসমান হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন তার বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক। দাফন হবে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশেই।


