এফবিসিসিআই নির্বাচন বাতিলের দাবি

এফবিসিসিআই নির্বাচন বাতিলের দাবি

ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই নির্বাচনের তফসিল মোতাবেক আগামী ৫ মে পরিচালক পদের ভোট গ্রহণ হবে। এ লক্ষ্যে গত ১৩ মার্চ আসোসিয়েশন গ্রুপের ১ হাজার ৯১৩ জন ও চেম্বার গ্রুপে ৪৮৮ জনসহ সর্বমোট ২ হাজার ৪০১ জনের প্রাথমিক ভোটার তালিকা প্রকাশ হয়। অভিযোগ এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনী সাপেক্ষে ২৪ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয় । কিন্তু নির্বাচনের আগে তৈরি করা ভোব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই নির্বাচনের তফসিল মোতাবেক আগামী ৫ মে পরিচালক পদের ভোট গ্রহণ হবে। এ লক্ষ্যে গত ১৩ মার্চ আসোসিয়েশন গ্রুপের ১ হাজার ৯১৩ জন ও চেম্বার গ্রুপে ৪৮৮ জনসহ সর্বমোট ২ হাজার ৪০১ জনের প্রাথমিক ভোটার তালিকা প্রকাশ হয়। অভিযোগ এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনী সাপেক্ষে ২৪ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয় । কিন্তু নির্বাচনের আগে তৈরি করা ভোটার তালিকায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেছেন সাধারণ ব্যবসায়ীরা। অভিযোগে বলা হয়- সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকা ভুয়া লোকদের ভোটার তালিকায় রাখা হয়েছে। সাধারণ ব্যবসায়ীরা ভুয়া ভোটার বাতিলের দাবি জানিয়ে একাধিক লিখিত পত্র দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এই ভুয়া ভোটার তৈরি ও সংগঠনগুলো দখলের নেপথ্যে এফবিসিসিআই শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। এফবিসিসিআই আপিল বোর্ড বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন পক্ষে যে ৫ জন (৯৭১-৯৭৫) কে ভোটার তালিকায় অন্তভুক্তি করতে বলেছেন সেই সংগঠনের লাইসেন্স বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নেই, এমনকি এই সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের তালিকা ভুক্ত সংগঠন না । এফবিসিসিআই ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কমিটি জমা দেয় বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন নামে অথচ এফবিসিসিআইয়ে নির্বাচনে ভোটার হয় অন্য সংগঠন নামে (বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন )। এই ভুয়া সংগঠনের পক্ষে আপিল বোর্ড যে রায় দিয়েছে তাতে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন প্রশ্ন বিদ্ধ হলো । কারণ যৌথমূলধন কোম্পানী ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন নামে কোন সংগঠন নিবন্ধন করা নেই তাহলে ভোটার হয় কিভাবে ? । মূলত যৌথমূলধন কোম্পানী ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নিবন্ধন করা সংগঠন হলো বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন যার বৈধ সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলু। প্রতি বছর ক্ষমতার জোর খাটিয়ে এফবিসিসিআই অবৈধ সংগঠনের পক্ষে রায় দেন । আমিনুল ইসলাম বুলু বলেন এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনে জিতার জন্য নেপথ্যে এফবিসিসিআই শক্তিশালী সিন্ডিকেট কাজ করে। ভুয়া সংগঠনের সদস্য দিয়ে ভোটার বানানোর কারণে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বাতিল করার দাবি জানাচ্ছি।টার তালিকায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরেছেন সাধারণ ব্যবসায়ীরা। অভিযোগে বলা হয়- সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকা ভুয়া লোকদের ভোটার তালিকায় রাখা হয়েছে। সাধারণ ব্যবসায়ীরা ভুয়া ভোটার বাতিলের দাবি জানিয়ে একাধিক লিখিত পত্র দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এই ভুয়া ভোটার তৈরি ও সংগঠনগুলো দখলের নেপথ্যে এফবিসিসিআই শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। এফবিসিসিআই আপিল বোর্ড বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন পক্ষে যে ৫ জন (৯৭১-৯৭৫) কে ভোটার তালিকায় অন্তভুক্তি করতে বলেছেন সেই সংগঠনের লাইসেন্স বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নেই, এমনকি এই সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের তালিকা ভুক্ত সংগঠন না । এফবিসিসিআই ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কমিটি জমা দেয় বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন নামে অথচ এফবিসিসিআইয়ে নির্বাচনে ভোটার হয় অন্য সংগঠন নামে (বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন )। এই ভুয়া সংগঠনের পক্ষে আপিল বোর্ড যে রায় দিয়েছে তাতে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন প্রশ্ন বিদ্ধ হলো । কারণ যৌথমূলধন কোম্পানী ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ এন্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন নামে কোন সংগঠন নিবন্ধন করা নেই তাহলে ভোটার হয় কিভাবে ? । মূলত যৌথমূলধন কোম্পানী ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নিবন্ধন করা সংগঠন হলো বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন যার বৈধ সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলু। প্রতি বছর ক্ষমতার জোর খাটিয়ে এফবিসিসিআই অবৈধ সংগঠনের পক্ষে রায় দেন । আমিনুল ইসলাম বুলু বলেন এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচনে জিতার জন্য নেপথ্যে এফবিসিসিআই শক্তিশালী সিন্ডিকেট কাজ করে। ভুয়া সংগঠনের সদস্য দিয়ে ভোটার বানানোর কারণে এফবিসিসিআইয়ের নির্বাচন বাতিল করার দাবি জানাচ্ছি।

অর্থ বাণিজ্য শীর্ষ সংবাদ