সাইদ শাহীন ও আবু তাহের
বিনিয়োগকারীদের অস্বাভাবিক মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে আর্থিক প্রতারণার বিষয়টিকে বলা হয় পনজি স্কিম। শুরুতে কিছু রিটার্নও পেয়ে থাকেন বিনিয়োগকারীরা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুরনো বিনিয়োগকারীদের পাওনা রিটার্ন পরিশোধ করা হয় নতুন বিনিয়োগকারীদের অর্থ থেকে। বিনিয়োগের প্রবাহ কমে গেলে বা গ্রাহকরা একযোগে অর্থ তুলে নিতে গেলে গোটা স্কিমই ধসে পড়ে। এসব ক্ষেত্রে গ্রাহকরা বিনিয়োগকৃত টাকা আর কখনই ফেরত পান না। জালিয়াতির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজতে থাকেন স্কিমের উদ্যোক্তারা।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। গত কয়েক দশকে এমন অনেক প্রতারণামূলক স্কিমে অর্থ বিনিয়োগ করে পুঁজি খুইয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। যুবক বা হুন্ডি কাজলের মতো বহুল আলোচিত প্রতারণা হোক অথবা ডেসটিনি বা ইউনিপে টু ইউর মতো মাল্টিলেভেল মার্কেটিংয়ের (এমএলএম) ব্যবসা হোক; এগুলোর সবগুলোকেই পনজি স্কিমের নানা চেহারা হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি হালের আলোচিত ই-কমার্স ব্যবসা ইভ্যালি বা ই-অরেঞ্জকেও পনজি স্কিমের তালিকায় ফেলা হচ্ছে।বিস্তারিত