সাবেক এমপি করিম উদ্দিন ভরসার এক ছেলেকে হত্যা করেন আরেক ছেলে। সেই হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড হয় কবিরুল ইসলাম ভরসার। হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই তিনি পলাতক। সাত বছর পর মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণে ডেথ রেফারেন্স এর ওপর গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্টে শুনানি শেষ হয়েছে।
আজ বুধবার বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্য দিন ধার্য রেখেছেন। আদালতে আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী হাফিজুর রহমান খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম শুনানি করেন।
যে কারণে নীল সাঁতারু কাঁকড়ার চাহিদা বেশিযে কারণে নীল সাঁতারু কাঁকড়ার চাহিদা বেশি
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৯ সালের এপ্রিলে রাজধানীর বিজয়নগরের ব্যবসায়িক অফিসে করিম উদ্দিন ভরসার এক ছেলে খায়রুল ইসলাম ভরসা ওরফে কাজলকে গুলি করে হত্যা করেন আরেক ছেলে কবিরুল ইসলাম ভরসা। এ ঘটনায় পল্টন থানায় খায়রুলের স্ত্রীর বড় ভাই মামলা করেন। এ মামলায় ২০১৬ সালের ১১ এপ্রিল ঢাকার ৪র্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত কবিরুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। যদিও হত্যাকাণ্ডের পর থেকে পলাতক রয়েছেন ফাঁসির এই আসামি। পরে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণে ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। দীর্ঘ সাত বছর পর ঐ ডেথ রেফারেন্সের ওপর হাইকোর্টে শুনানি অনুষ্ঠিত হলো।