মুজিবাদর্শে উজ্জীবিত একজন আলোকিত মানুষ লায়ন গনি মিয়া বাবুল- রুবাইয়া সুলতানা বাণী

মুজিবাদর্শে উজ্জীবিত একজন আলোকিত মানুষ লায়ন গনি মিয়া বাবুল- রুবাইয়া সুলতানা বাণী

৬ মে লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল এর শুভ জন্মদিন। এদিনে তিনি ৫২ বছরে পদার্পণ করবেন। লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল নামটি ইতোমধ্যে গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে যথেষ্ট পরিচিতি লাভ করেছে। নামেই তাকে চেনেন গণমাধ্যমের সর্বস্তরের কর্মীরা। স্বাভাবিক কারণেই গণমাধ্যমের পাঠক-দর্শকদের কাছেও এ নামটি অনেক বেশি পরিচিত। লায়ন গনি মিয়া বাবুল তার কর্মের মাধ্যমে ইতোমধ্যে আদর্শ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। মানব কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে দিতে সামান্যতম কার্পন্য করেন না এ মানুষটি। অসহায় মানুষের সহায়তায় সর্বদা সচেষ্ট থাকেন লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল। তিনি সবসময় বলেন, পৃথিবীটাকে এবং এর বাসিন্দাদের আমি সুখী দেখতে চাই। আর তাই কেউ কষ্টে আছে শুনলে আর চুপ করে ঘরে নিজেকে আটকে রাখতে পারি না। যতটুকু সামর্থ্য আছে তা নিয়ে পাশে দাড়াতে চেষ্টা করি। তিনি সবসময় মানুষের মুখে হাসি দেখতে চান। প্রয়াত গীতিকার-সুরকার আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের গানের ভাষায় বলতে হয়-“আমার সারা দেহ খেও গো মাটি হোৃৃ/এই চোখ দুটো মাটি খেও না/আমি মরে গেলেও তারে দেখার স্বাধ/মিটবে নাগো মিটবে না/তারে এক জনমে ভালোবেসে/ভরবে না মন ভরবে না/ আমার সারা দেহ খেও গো মাটি হোৃৃ/ওরে..ইচ্ছে করে বুকের ভেতর/ লুকিয়ে রাখি তারে।” বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন গনি মিয়া বাবুলের ভালোবাসা মানুষকে ঘিরে। তিনি বিশ^াস করেন মানুষকে অন্তর থেকে ভালবাসতে পারলে সৃষ্টিকর্তাকে পাওয়া যায়। আর তাই হৃদয় উজাড় করে মানুষকে ভালবাসেন তিনি। অন্যের সামান্য সুখের জন্য নিজের খাদ্য তালিকা কাটছাট করতেও বিন্দুমাত্র চিন্তা করেন না এ মানুষটি।
সাহিত্যিক, সমাজসেবক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল এর ৫২তম জন্মদিন ৬ মে শুক্রবার। লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল ৮০’র দশক থেকে জাতীয় সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে কবিতা, ছড়া, প্রবন্ধ ও কলাম লিখে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। তার প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছোটদের শিক্ষামূলক ছড়া ও গল্প, শুভ্রতা চলে গেছে নীড়ে, একটি কবিতা, ভালবাসতে বাসতে, সিডর বিধ্বস্ত বকুলতলা, নীলজলে প্রেম, একটি বক্তৃতার পংক্তিমালা, নবম শ্রেণীর কৃষি শিক্ষা সহায়ক বই, কিছু কথা, কৃষি ডিপ্লোমা ভর্তি সহায়ক বই উল্লেখযোগ্য। লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল ১৯৭১ সালের ৬ মে গাজীপুর জেলার শ্রীপুরের টেপিরবাড়ী গ্রামে এক প্রতিষ্ঠিত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বিশিষ্ট সমাজসেবক মোঃ ইসমাইল হোসেন ও মহিয়সী নারী আয়েশা খাতুন দম্পতির সন্তান গনি মিয়া বাবুল। তার নিজ এলাকায় মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ, শিশু গণশিক্ষা কেন্দ্র, পাঠাগার প্রভৃতি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ১৯৮৬ সাল থেকে সাংবাদিকতার সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন। সংবাদপত্র ও সংবাদকর্মীদের পৃষ্ঠপোষকতায় তার রয়েছে বিশেষ অবদান। তিনি বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, গাজীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান উপদেষ্টা, গাজীপুর প্রেসক্লাবের অন্যতম দাতা সদস্য, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান, নিরাপদ নিউজের যুগ্ম সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ এর সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখায় লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক প্রদত্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মেলভিন জোন ফেলো- এমজেএফ সম্মাননা পদকসহ শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসেবে শতাধিক সম্মাননা পদকে ভূষিত হয়েছেন। শিক্ষা বিস্তারে তার রয়েছে বিশেষ অবদান। বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে সমাজ উন্নয়নে কাজ করার পাশাপাশি অসহায় মানুষের সহায়তায় তিনি নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন। সমাজ আর মানুষের জন্য কাজ করা যার নেশা তার পরিবারের প্রতি উদাসীনতা থাকাটাই স্বাভাবিক। আমরা অনেক রাজনীতিবিদ, দার্শনিকের জীবনে এমনটাই জানি। কিন্তু লায়ন গনি মিয়া বাবুলের ক্ষেত্রে ঘটেছে উল্টো। তিনি সমাজের মানুষের কাছে যেমন তাদের অকৃত্রিম বন্ধু। ঠিক তেমনি তার পরিবারের কাছেও সফল অভিভাবক। লায়ন গনি মিয়া বাবুল-মর্শিদা গনি দম্পতির সন্তান ডাক্তার শরিফা সুলতানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) জুলাই ২০১৯ থেকে জুাই ২০২১ সেশনে পোষ্ট গ্রুজুয়েশন এ্যানেসথেসিওলজি বিষয়ে মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন।  মেধা তালিকায় প্রথম হওয়ায় ২৭ মার্চ ২০২২ তারিখে বাংলাদেশ সোসাইটি অব এনেসথেসিওলজিস্টস (ক্রিটিকেল কেয়ার এন্ড পেইন ফিজিশিয়ানস) এর ৩৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও সম্মেলনে ডাঃ শরীফা সুলতানা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বর্ণপদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি বর্তমানে রাজধানীর গুলশানস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালের জরুরি বিভাগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। লায়ন গনি মিয়া বাবুল ও মুর্শিদা গনি দম্পতির বড় ছেলে ডাক্তার মিজানুর রহমান রাজধানীর গুলশানস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালে সিনিয়র হাউজ অফিসার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। আর ছোট ছেলে ডাক্তার মাহফুজুর রহমান বরিশালের হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
মেধাবী গনি মিয়া বাবুল বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে চাকরির নিয়োগপত্র পাওয়ার পরেও তিনি যোগদান করেননি। মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকতাকে তিনি বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। তিনি বিশ^াস করেন, ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সব ধর্মের মানুষ কাধে কাধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরেছিল। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ, ৩০ লাখ শহীদ আর ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জ্বতের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ৬ মে জন্ম হয় গনি মিয়া বাবুলের। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তখন এ গনি মিয়া বাবুল মাতৃগর্ভে। আর ১৬ ডিসেম্বর চুড়ান্ত বিজয় অর্জনের সময় তার বয়স সাড়ে ৭ মাস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার সময় তার বয়স ৪ বছরেরও কম। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভালবাসা বাড়তে থাকে সেই টুঙ্গীপাড়ার খোকা থেকে বাঙালির মুক্তির দূত হয়ে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর প্রতি। আর সেই তাগিদেই গড়ে তোলেন বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ। বাংলাদেশ ডিপ্লোমা কৃষিবিদ সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন গনি মিয়া বাবুল। ছাত্রজীবনে তুখোর মেধাবী ছিলেন তিনি। তিনি বিএ,বিএজিএড,ডিপ-ইন-এগ্রি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন আজকের প্রতিষ্ঠিত গনি মিয়া বাবুল। এখনো রাত জেগে লেখা তার অভ্যাস। কবি সংসদ বাংলাদেশের স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন।
সমাজসেবক ও সংগঠক পরিচয়ের বাইরেও গনি মিয়া বাবুল একাধারে লেখক, সাহিত্যিক, কবি, কলামিস্ট ও সুবক্তা। যেকোন সমসাময়িক বিষয়ের উপর বিশদ কলাম লেখার পান্ডিত্য রয়েছে তার। শুধু কি গদ্যে! কবিতায়ও তার ব্যাপক দখল রয়েছে। গদ্য-পদ্যে সমানতালে দখল তার। সভা-সেমিনারে সমসাময়িক বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে পরিচিতি পেয়েছেন তিনি। জীবনের ৫০ বছর পার করে আসা গনি মিয়া বাবুল তার বাকী জীবনটা আরও বেশি কাজে লাগাতে চান। তার স্ত্রী রত্মগর্ভা মর্শিদা গনি পাশে আছেন বলেই তিনি আজ একজন সফল মৌলিক মানুষ। গনি মিয়া বাবুল বয়সে ৫০ পার করলেও মনের দিক দিয়ে তরুণ। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলতে হয় “বার্ধক্য তাহাই যাহা পুরাতনকে, মিথ্যাকে, মৃত্যুকে আঁকড়িয়া পড়িয়া থাকে, বৃদ্ধ তাহারাই যাহারা মায়াচ্ছন্ন নব মানবের অভিনব জয় যাত্রার শুধু বোঝা নয়, একবিংশ শতাব্দীর নব যাত্রীর চলার ছন্দে ছন্দ মিলাইয়া যাহারা কুচকাওয়াজ করিতে জানে না, পারে না; যাহারা জীব হইয়াও জড়; যাহারা অটল সংস্কারের পাষাণস্তূপ আঁকড়িয়া পড়িয়া আছে। বৃদ্ধ তাহারাই যাহারা নব অরুণোদয় দেখিয়া নিদ্রাভঙ্গের ভয়ে দ্বার রুদ্ধ করিয়া পড়িয়া থাকে। আলোক-পিয়াসী প্রাণ চঞ্চল শিশুদের কল কোলাহলে যাহারা বিরক্ত হইয়া অভিসম্পাত করিতে থাকে, জীর্ণ পুঁতি চাপা পড়িয়া যাহাদের নাভিশ্বাস বহিতেছে, অতি জ্ঞানের অগ্নিমান্দ্যে যাহারা আজ কঙ্কালসারবৃদ্ধ তাহারাই। ইহাদের ধর্মই বার্ধক্য। বার্ধক্যকে সবসময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। বহু যুবককে দেখিয়াছি যাহাদের যৌবনের উর্দির নিচে বার্ধক্যের কঙ্কাল মূর্তি। আবার বহু বৃদ্ধকে দেখিয়াছি যাঁহাদের বার্ধক্যের জীর্ণাবরণের তলে মেঘলুপ্ত সূর্যের মতো প্রদীপ্ত যৌবন। তরুণ নামের জয়-মুকুট শুধু তাহারই যাহার শক্তি অপরিমাণ, গতিবেগ ঝঞ্ঝার ন্যায়, তেজ নির্মেঘ আষাঢ় মধ্যাহ্নের মার্ত-প্রায়, বিপুল যাহার আশা, ক্লান্তিহীন যাহার উৎসাহ, বিরাট যাহার ঔদার্য, অফুরন্ত যাহার প্রাণ, অটল যাহার সাধনা, মৃত্যু যাহার মুঠিতলে। তারুণ্য দেখিয়াছি আরবের বেদুইনদের মাঝে, তারুণ্য দেখিয়াছি মহাসমরে সৈনিকের মুখে, কালাপাহাড়ের অসিতে, কামাল-করিম-মুসোলিনি-সানইয়াৎ লেনিনের শক্তিতে। যৌবন দেখিয়াছি তাহাদের মাঝে যাহারা বৈমানিকরূপে অনন্ত আকাশের সীমা খুঁজিতে গিয়া প্রাণ হারায়, আবিষ্কারকরূপে নব-পৃথিবীর সন্ধানে গিয়া আর ফিরে না, গৌরীশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার শীর্ষদেশ অধিকার করিতে গিয়া যাহারা তুষার-ঢাকা পড়ে, অতল সমুদ্রের নীল মঞ্জুষার মণি আহরণ করিতে গিয়া সলিল সমাধি লাভ করে, মঙ্গলগ্রহে, চন্দ্রলোকে যাইবার পথ আবিষ্কার করিতে গিয়া নিরুদ্দেশ হইয়া যায়। পবন-গতিকে পশ্চাতে ফেলিয়া যাহারা উড়িয়া যাইতে চায়, নব নব গ্রহ-নক্ষত্রের সন্ধান করিতে করিতে যাহাদের নয়ন-মণি নিভিয়া যায় যৌবন দেখিয়াছি সেই দুরন্তদের মাঝে।” সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধেও এ চিরতরুণ গনি মিয়া বাবুল অনেক বেশি সোচ্চার। সাম্প্রদায়িক অপশক্তি যখন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তখন তিনি তার লেখনির মাধ্যমে এর প্রতিবাদ করেছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় বলতে হয় “চিত্ত যেথা ভয়শূণ্য/উচ্চ সেথা শির।” সত্যকে সত্য,সাদাকে সাদা বলতে সামান্যতম ভয় করেন না তিনি। আর তার এই সাহসের পরিচয় ফুটে ওঠেছে টেলিভিশনের টকশো, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে সর্বত্র।
শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি এবং বাংলাদেশ কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সাবেক সভাপতি গনি মিয়া বাবুলকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান লেখক, ছড়াকার আসলাম সানী বলেছেন, “বহু অভিধায় অভিসিক্ত-নানাবিধ কর্মে সম্পৃক্ত একজন সফল মৌলিক মানুষ লায়ন গনি মিয়া বাবুল। গাজীপুরের মাটি ধণ্য-গৌরবান্বিত পিতা-মাতার সন্তান। অনন্য-সাংবাদিক-সম্পাদক-ছড়াশিল্পী-গীতিকবি মুজিবাদর্শে উজ্জীবিত-একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে উচ্চকিত দেশরতœ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রগামী-সমাজ সেবী লায়ন গনি মিয়া বাবুল”। শ্রদ্ধাভাজন আসলাম সানীর এ কয়েকটি শব্দের পর লায়ন গনি মিয়া বাবুলকে মূল্যায়নে আর কোন কথা বলার দরকার আছে বলে মনে হয় না। শুধু বলব আপনি শতায়ু হোন। কারণ সামনের ৫০ বছরে আপনার কাছ থেকে আমাদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। আপনার পথচলা সুন্দর ও স্বার্থক হোক। দুর্বার গতিতে এগিয়ে যান। শুভ জন্মদিন।
মতামত শীর্ষ সংবাদ