গরিবের ঘরে হাহাকার

গরিবের ঘরে হাহাকার

সরকারের সব উদ্যোগ ব্যর্থ। নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে দ্রব্যমূল্য। মধ্যবিত্তরা খাবার কমিয়ে দিয়েছে। সব শ্রেণির মানুষ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। ওয়াসা পানির দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম ইতোমধ্যে কয়েক দফা বাড়ানো হয়েছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, সব কিছু মজুত থাকার কথা বললেও সয়াবিনের দাম লিটারে ২০ টাকা বৃদ্ধির প্রস্তাব বাস্তবায়ন হয়েছে।

ভাড়ায় যাচ্ছে ১ দিনের সংসার খরচ

বিস্তারিত পড়ুন

জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে বেড়ে গেছে গণপরিবহন ভাড়া, ট্রাকভাড়া, রিকশা, সিএনজি ভাড়াও। মানুষের প্রয়োজনীয় যা কিছু রয়েছে সবকিছুতেই প্রভাব পড়েছে। ব্যয় সংকোচন নীতিতে হাঁটছেন সব শ্রেণির মানুষ। খাদ্যতালিকা থেকে অনেকে আমিষ জাতীয় খাবার বাদ দিয়েছেন, ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে অনেককে। জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে মানুষ এখন দিশাহারা।

চাল, ডাল, আটা, চিনি, ভোজ্যতেল, ডিম ও পেঁয়াজের মতো ভোগ্যপণ্যের পাশাপাশি নিত্যব্যবহার্য সাবান, সোডা এবং টুথপেস্টের মতো পণ্যসামগ্রীর দাম বাড়ছেই। এছাড়া বহুগুণে বেড়েছে ঘরের উন্নয়ন সামগ্রীর জিনিসও।

মিলগেটে অহেতুক উত্তাপ

বিস্তারিত পড়ুন

গরিবরা বলছেন, তিনদিনের আয় দিয়েও একদিনের সংসার চলছে না। সংসার চালানো দায় হয়ে পড়েছে। এদিকে দ্রবমূল্য শিগগিরই কমবে এরকম কোনো সম্ভাবনাও দেখছেন না বিশেষজ্ঞরা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণ, যেকোনো জ্বালানির দাম বাড়লে এর প্রভাব সামষ্টিক অর্থনীতিতে দীর্ঘ ৯ মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে। বিস্তারিত

জাতীয় শীর্ষ সংবাদ