ভোগ্যপণ্যের দামে দিশেহারা মানুষ

ভোগ্যপণ্যের দামে দিশেহারা মানুষ

পবিত্র মাহে রমজান মাসকে সামনে রেখে দফায় দফায় বাড়ছে সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম। বিশেষ করে, চিনি, ছোলা, সয়াবিন তেল, সরিষার তেল, খেজুর, মাছ, মাংসসহ সকল ধরনের মসলার দামও এখন বাড়তির দিকে।

এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জের নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলো। যে জিনিসগুলোর দাম একবার বাড়ছে তা কমার আর কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। যার কারণে সংসার চালাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ।

দূব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে গ্রামে থেকে সংসার চালাতে না পেরে কাজের সন্ধানে পরিবার -পরিজন নিয়ে শহরমুখী হয়েও কাজের কোনো সন্ধানও খুজে পাচ্ছে না তারা।

জানা যায়, দফায় দফায় চিনির দাম বেড়ে ৬০ টাকার চিনি খুচরা বাজারে এখন ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের জিরা ৩০০ টাকার পরিবর্তে এখন খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। এভাবেই দফায় দফায় বাড়ছে আটা-ময়দা সহ প্রায় সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম।

অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চায়ের দামও। এতে আগের মতো আর অনেকেই চায়ের দোকানে কিংবা হোটেলে সময় দিচ্ছে না বাড়তি খরচের ভয়েও।

হাট-বাজারে আগের মতো ক্রেতা ও লোকসমাগম হচ্ছে না। বেচা-কেনা খুবই কম। ফলে রুজি-রোজগার না থাকায় আমাদের মতো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পথে বসার উপক্রম হয়েছে বলে জানান উপজেলার বেশ কয়েকজন চা-বিক্রেতাও।

রমজানে সকল ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম মানুষের ক্রয়-ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য প্রতিটি পণ্যের দাম নির্ধারিত করে দিয়ে বাজার মনিটরিংসহ প্রয়োজনীয় ব্য

অর্থ বাণিজ্য