দেশব্যাপী মাদকবিরোধী নিয়মিত অভিযানেও কমেনি মাদকের বিস্তার। ঢাকাসহ সারা দেশে মাদকের ব্যবহার বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। পুরো সীমান্ত সিল থাকার পরও আগের মতোই দেশে ঢুকছে মাদক। ক্রমেই যেন ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে মাদক পরিস্থিতি। বেশির ভাগ এলাকায় মাদক অনেকটা গোয়েন্দা কায়দায় বিক্রি হয়। কয়েক দফা যাচাইয়ের পর গ্রাহকের হাতে পৌঁছে। এর নেপথ্যে রয়েছে প্রভাবশালী মহলের কিছু ব্যক্তি। তবে মাদকের সহজলভ্যতায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকে।
২০০০ সালের পর টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা আসতে শুরু করে। এরপর এটি খুব দ্রুতই সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। তবে দেশে প্রথম ইয়াবার চালান ধরা পড়ে ২০০৩ সালে রাজধানীর গুলশানে। এখন সারা দেশে প্রতিদিনই গড়ে লাখের বেশি ইয়াবা জব্দ হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইয়াবা পাচারের ১৫টি রুট দুর্গম হওয়ায় চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে সারা দেশ থেকে প্রতিদিনই জব্দ হচ্ছে গড়ে প্রায় সোয়া লাখ পিস ইয়াবা। ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অভিযানে জব্দ হওয়া মাদকের পরিসংখ্যান থেকে এমন তথ্য পাওয়া যায়।বিস্তারিত