বাসায় ডেকে আনার পর ব্ল্যাকমেল করে টাকা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে হাত–পা বেঁধে মামুনকে বেদম মারধর করেন রহমতউল্লাহ, দিদার ও আতিকেরা। ওই রাতেই মামুনের মৃত্যু হয়। পরে রহমত উল্লাহর পরিকল্পনায় বাইরে থেকে দুটি বস্তা ও একটি সাদা কাপড় নিয়ে আসেন রবিউল। সেই বস্তায় ভরে মামুনের লাশ গাড়িতে করে গাজীপুরের একটি জঙ্গলে নিয়ে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। মামুন হত্যা মামলার অভিযোগপত্র ও তদন্ত–সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
তদন্ত সংস্থার সূত্রমতে, মামুন, রহমতউল্লাহ এবং ওই তিন নারী টেলিভিশনে ‘ক্রাইম ফিকশন’ নামে একটি অনুষ্ঠানে অভিনয় করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের পরিচয়। এই পরিচয়ের সূত্র ধরেই মামুনকে ফাঁদে ফেলার পরিকল্পনা করেন রবিউল, রহমতউল্লাহ ও তাঁদের সহযোগীরা।বিস্তারিত