কো-অথরিং : পাওয়ারপয়েন্টেও আপনি অন্য কাউকে সহজেই সংযুক্ত করতে পারবেন। এভাবে দুই বা ততোধিক ব্যক্তি মিলে একসঙ্গে কাজ করতে পারবেন। এভাবে বারবার ফোনকলে সব ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই।
পাওয়ারপয়েন্ট ডিজাইনার : পাওয়ারপয়েন্টেও একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার টুল রয়েছে। এটি আপনার পিপিটির আউটলুক বদলে দিতে অনেক কার্যকর। আপনাকেই এটি নানা ডিজাইন দিয়ে পরামর্শ দেবে যাতে কাজ করতে সুবিধা হয়।
এড-ইনস এর সুবিধা : পাওয়ারপয়েন্টে আপনি চাইলে থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশন ইউজ করতে পারবেন। প্রেজেন্টেশনে অনেক সময় থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশন অনেক কাজে আসে। আপনার হাতে সেই সুবিধাও রয়েছে।
প্রেজেন্টার কোচ : আপনার প্রেজেন্টেশন কেমন হবে? রিহার্সাল করতেই পারেন। কিন্তু রিহার্সাল করলে কি আর জানা যায় কেমন হয়েছে? পাওয়ার পয়েন্টে রিহার্স উইথ কোচ নামে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচার রয়েছে। আপনি এর মাধ্যমে আপনার প্রেজেন্টেশন কেমন হয়েছে তার একটি ভালো ফিডব্যাক পাবেন।
থ্রিডি মডেল যুক্ত করুন : আপনার প্রেজেন্টেশনে শুধু টুডি আর্কিটেকচারের ডিজাইন না দিয়ে থ্রিডি মডেলও সংযুক্ত করলে প্রেজেন্টেশন আরও আকর্ষণীয় হবে। এ জন্য পাওয়ারপয়েন্টেই পাবেন একটি লাইব্রেরি।
ব্যাকগ্রাউন্ড সরান : পাওয়ারপয়েন্টে কোনো ছবি কপি করে দিলে আবার ব্যাকগ্রাউন্ড সরিয়ে নিতে হয়। এ কাজটি পাওয়ারপয়েন্টেই করা সম্ভব।
স্লাইড মাস্টার : অনেক সময় প্রেজেন্টেশনে ছোটখাটো ভুল থেকেই যায়। হয়তো কোথাও ফন্ট একটু বড়, না হয় কোথাও ফন্টের ধরন অন্যরকম। এমন ক্ষেত্রে স্লাইড মাস্টার ফিচারটি দিয়ে এসব খুঁত সহজেই বের করা যাবে।