দ্বাদশ জাতীয় সংসদের  নির্বাচনি লড়াইয়ে ১৮৮৬ প্রার্থী

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনি লড়াইয়ে ১৮৮৬ প্রার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আনুষ্ঠানিক নির্বাচনি লড়াই শুরু হচ্ছে আজ। গতকাল ৩০০ আসনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার শেষ হয়েছে। প্রার্থী তালিকাও চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসাররা আজ চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করবেন। এরপর নির্বাচনি লড়াইয়ের প্রচার-প্রচারণায় আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠে নামবেন প্রার্থীরা। এ নির্বাচনে মোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৮৮৬ জন প্রার্থী। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১৫২৯ জন এবং স্বতন্ত্র ৩৫৭ জন। এবারে নির্বাচনি মাঠে রয়েছে ২৭টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। ৩০০ আসনের মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নিজস্ব প্রার্থীরা ২৬৩ আসনে নৌকা প্রতীকে ভোট করবেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা ২৮৩ আসনে লড়াই করবেন লাঙ্গল প্রতীকে। তবে এ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন ছেড়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ; এ ২৬ আসনে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী নেই। এ ছাড়া ১৪-দলীয় জোট শরিকদের ৬টি আসন চেড়েছে আওয়ামী লীগ; এ ৬টি আসনেই তারা নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট করবেন।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রত্যাহরের শেষ দিনে ৩৪৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। সচিব বলেন, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল ১৭ ডিসেম্বর। ৬৪টি জেলার সম্মানিত রিটার্নিং অফিসার এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগর আসনগুলোর রিটার্নিং অফিসার থেকে পাঠানো তথ্য অনুযায়ী মোট মনোনয়ন দাখিলের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৭১৬ জন, বাছাইয়ে বাতিল হয়েছিল ৭৩১ জন, আপিল দায়ের করেছিল ৫৬০টি এবং আপিল মঞ্জুর হয়েছিল ২৮৬টি ও আপিল নামঞ্জুর হয়েছিল ২৭৪টি। সারা দেশে মনোনয়ন প্রত্যাহার হয়েছে ৩৪৭টি, স্থগিত আছে ৫টি। প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষে এখন মোট বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৮৬টি। তিনি বলেন, এখন মোট ২৭টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। আমাদের ২৮টি রাজনৈতিক দলের থেকে একটি দল অর্থাৎ গণতন্ত্রী পার্টি বাদ গেছে। সব প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনের আচরণবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান সচিব।

ঢাকার ২০ আসনে প্রার্থী ১৫৭ : গতকাল ৩৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর ঢাকার ২০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে রয়েছেন ১৫৭ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ১৯ জনসহ মোট দলীয় প্রার্থী রয়েছেন ১৩৭ জন। আর এ ২০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২০ জন।
ঢাকা মহানগর এলাকার (ঢাকা-৪ থেকে ১৮) রিটার্নিং কার্যালয়েল তথ্য অনুযায়ী, আপিল মঞ্জুরের পর এ ১৫ আসনে বৈধ প্রার্থী ছিলেন ১৫২ জন। এর মধ্যে গতকাল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, দলটির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ ও আওয়ামী লীগের হাবিব হাসানসহ ২৭ জন তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এ ১৫ আসনে দলীয় প্রার্থী রয়েছেন ১১১ জন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৪ জন। তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ১৮ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেও গতকাল প্রত্যাহার করে নেন মোহাম্মদ হাবিব হাসান। অন্যদিকে ঢাকা জেলা এলাকার রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের (ঢাকা-১ থেকে ৩ এবং ঢাকা-১৯-২০) তথ্য অনুযায়ী, আপিল মঞ্জুরের পর বৈধ ৪১ প্রার্থীর মধ্যে গতকাল এই ৫ আসন থেকে ৯ জন তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। বর্তমানে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন ৩২ প্রার্থী। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ৫ জনসহ দলীয় প্রার্থী ২৬ জন। এই ৫ আসনে স্বতন্ত্র হিসেবে রয়েছেন ৬ জন প্রার্থী।

পঞ্চগড় : পঞ্চগড়ে দুই আসনে মোট প্রার্থী রয়েছেন ১১ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৪ জন। চূড়ান্তভাবে প্রার্থী রয়েছেন- পঞ্চগড়-১ আসনে আওয়ামী লীগের ১, জাতীয় পার্টির ১ জন, স্বতন্ত্র ১, এনপিপি ১, বিএনএফ ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)-এর ১, মুক্তিজোট ১ জন রয়েছেন। পঞ্চগড়-২ আসনে আওয়ামী লীগ ১, জাতীয় পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ১ জন।

রংপুর : রংপুরের মোট ৬টি সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩২ জন প্রার্থী। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন মোট ১০ জন। এর মধ্যে ৬টি আসনে প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের ৪ জন, জাতীয় পার্টির ৬ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ৭, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ৩ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ৪ জন, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ২ জন, জাসদের ১ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১ জন, ইসলামিক ফ্রন্টের ১ জন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ১ জন।

দিনাজপুর : দিনাজপুরে মোট ৬টি সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৬ জন প্রার্থী। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। এর মধ্যে ৬টি আসনে প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগের ৬ জন। জাতীয় পার্টির ৫ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ৬ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ৪ জন, ইসলামী ঐক্যজোট ১ জন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন এবং জাসদ ১ জন।

গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় মোট ৫টি সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ৩৪ জন প্রার্থী। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। এর মধ্যে ৫টি আসনে প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগের ৩ জন, জাতীয় পার্টির ৫ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ২ জন, জাসদের ৩ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃৃতিক মুক্তিজোটের ১ জন, বিএনএফের ২ জন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ১ জন, কংগ্রেস পার্টির ১ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থী ১০ জন, এনপিপির ৪ জন, বিএনএমের ১ জন, বিকল্পধারার ১ জন প্রার্থী।

ঠাকুরগাঁও : মোট তিনটি আসনে প্রার্থী সংখ্যা ১৩ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। এখন তিনটি আসনে প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগের ২ জন, জাতীয় পার্টির ৩ জন, স্বতন্ত্র ৩ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১ জন, ইসলামী ঐক্যজোটের ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১ জন, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১ জন।

লালমনিরহাট : মোট তিনটি আসনে প্রার্থী সংখ্যা ১৯ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৫ জন। এখন তিনটি আসনে নৌকার প্রার্থী রয়েছে ৩ জন, স্বতন্ত্র ৫ জন, জাসদ ২ জন, জাতীয় পার্টি ২ জন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ১ জন, জাকের পার্টির ১ জন, এনপিপির ২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১ জন, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দলের ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন।

কুড়িগ্রাম : মোট চারটি আসনে প্রার্থীর সংখ্যা ২৬ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। এখন চারটি আসনে নৌকার প্রার্থী রয়েছেন ২ জন, স্বতন্ত্র ৫ জন, জাতীয় পার্টি ৪ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) ৩ জন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের ১ জন, জাকের পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ২ জন, তৃণমূল বিএনপির ২ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ১ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ২ জন ও জাতীয় পার্টির (জেপি) ১ জন।

নীলফামারী : মোট চারটি আসনে প্রার্থী সংখ্যা ২৪ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৭ জন। এখন চারটি আসনে নৌকার প্রার্থী রয়েছেন ২ জন, জাতীয় পার্টি ৪, স্বতন্ত্র ৬ জন, তৃণমূল বিএনপির ২ জন, জাতীয় পার্টি (জেপি) ১ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) ২ জন, বিএনএফের ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ১ জন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন, গণতান্ত্রিক পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির ১ জন।

খুলনা বিভাগ : খুলনা : খুলনার ছয়টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন মোট ৩৪ জন প্রার্থী। জাকের পার্টির ৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। ছয়টি আসনে প্রার্থী রয়েছে, আওয়ামী লীগের ৬ জন, জাতীয় পার্টি ৬, বিএনএম ৩, তৃণমূল বিএনপি ৩, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট- ১, স্বতন্ত্র ৭, বাংলাদেশ কংগ্রেস ৩, জাকের পার্টি ১, এনপিপি ২, ইসলামী ঐক্যজোট ১, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ১।

ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহের ৪টি আসনে ২৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩ জন তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৪ প্রার্থী। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ৪, স্বতন্ত্র ৮, জাতীয় পার্টির ৪, এনপিপি ১, তৃণমূল বিএনপির ৩, ন্যাপের ১, জাসদের ১, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ১, জাসদের ১।

বাগেরহাট : চারটি সংসদীয় আসনে ভোটের লড়ায়ে রয়েছেন ২৬ প্রার্থী। প্রতিদ্বন্দ্বী এ ২৬ প্রার্থীর মধ্যে দলগত হিসেবে জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের ৪ জন, জাতীয় পার্টির ৪ জন, তৃণমূল বিএনপির ৪ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) ৪ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ২ জন, জাকের পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের ১ জন ও ৩ জন স্বতন্ত্র। বাগেরহাটে জাকের পার্টির দুই প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন।

চুয়াডাঙ্গা : জেলার ২টি আসনে মোট প্রার্থী ১২ জন। প্রত্যাহার করেছেন ১ জন। চুয়াডাঙ্গা ১ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ৩ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, এনপিপির ১ জন। জাকের পার্টির প্রার্থী তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ১ জন, স্বতন্ত্র ১, জাতীয় পার্টির ১ জন, এনপিপির ১ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ১ জন, জাকের পার্টির ১ জন।

যশোর : যশোরের ৬টি আসন থেকে ৭ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। প্রত্যাহারের পর চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টিকে থাকলেন ৩২ জন প্রার্থী। প্রত্যাহারকারীদের মধ্যে জাকের পার্টির ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে যশোর-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের দুজন নেতা তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। যশোরের ৬টি আসনে আওয়ামী লীগের ৫ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ৯ জন, জাতীয় পার্টির ৭ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১ জন, বিএনএফের ১ জন। বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১ জন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ২ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের ২ জন, ইসলামী ঐক্যজোটের ২ জন।

মেহেরপুর : জেলার ২টি আসনে মোট ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেহেরপুর ১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ১ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ২ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১ জন, কৃষক মুক্তিজোট ১ জন। মেহেরপুর- ২ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন ৪ জন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী ১ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন।

নড়াইল : জেলার ২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ১৩ জন। নড়াইল-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী-১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, জাতীয় পার্টি (জেপি) ১ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ জন। নড়াইল-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী ১ জন, এনপিপি প্রার্থী ১ জন, ইসলামী ঐক্যজোট প্রার্থী ১ জন, গণফ্রন্ট প্রার্থী ১ জন, জাকের পার্টির প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। সাতক্ষীরার ৪টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জাকের পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মোট ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। মাঠে রয়েছেন দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মোট ৩০ জন।

মাগুরা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মোট ৫ জন প্রার্থী। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১ জন, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন। মাগুরা-২ আসনে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) ১ জন।

কুষ্টিয়া : চারটি সংসদীয় আসনে ভোটের লড়ায়ে রয়েছেন ৩১ প্রার্থী। ৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ৩, জাতীয় পার্টির ৩, জাসদের ২, তৃণমূল বিএনপির ২ ও বিএনএফের ২ জন প্রার্থী, স্বতন্ত্র ৯, ওয়ার্কার্স পার্টির ১, জাসদের ২, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ২, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের ২, বিএনএম ১।

ময়মনসিংহ : জেলার ১১টি আসনে ৬৭ জন প্রার্থী নির্বাচনে লড়বেন। ১৯ জন প্রার্থী গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ময়মনসিংহ-৫ ও ময়মনসিংহ-৮ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া জাকের পার্টির ৭ জন, জাসদের ৬ জন, তরিকত ফেডারেশনের একজন ও ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এ আসনগুলোতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীসহ ২২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

নেত্রকোনা : জেলার ৫টি সংসদীয় আসনে ২৮ জন প্রার্র্থীর মধ্যে দুজনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন মোট ২৬ জন। যাদের মধ্যে আওয়ামী লীগ-১১, জাতীয় পার্টি-৫, তৃণমূল বিএনপি-৩, ইসলামী ঐক্যজোট-২, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট- ১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস-১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট- ১ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম)-১। এ ছাড়া ৭ জন প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করছেন।

জামালপুর : জামালপুরের ৫টি আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ২৯ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হয়েছিল। গতকাল জাকের পার্টির ৩ প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফলে ২৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেবেন। ৫ আসনে আওয়ামী লীগের ৫ প্রার্থী ছাড়াও জাতীয় পার্টি, জাসদ, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয় পার্টি (জেপি), তৃণমূল বিএনপি, বিএনএফ, সুপ্রিম পার্টি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির ১৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে লড়বেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুর রহমান হেলাল নৌকা প্রতীক পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

শেরপুর : জেলার ৩টি আসন থেকে বিভিন্ন দলের ১৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। ১৬ জন বৈধ প্রার্থীর মধ্যে গতকাল শেরপুর সদর আসনের জাকের পার্টির প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন। শেরপুর সদর আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হুইপ আতিউর রহমান আতিকের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন ছানু। এ ছাড়া শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের উপনেতা সাবেক মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর সঙ্গে জাসদের লাল মোহাম্মদ শাজাহান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি জেলার ৩টি আসনে মোট ৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন।

সিলেট : মনোনয়ন প্রত্যাহার শেষে সিলেট জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন ৩২ জন। ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। সিলেট-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ এবং যুবলীগ নেতা আলতাফ হোসেন সোহেল, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। এ ছাড়া জাকের পার্টির ৩ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। সিলেট ৬ আসনে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম নাহিদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আরেক হেভিওয়েট প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির শমসের মবিন চৌধুরী। এ ছাড়াও জাতীয় পার্টি, গণফোরাম, বাংলাদেশ কংগ্রেস, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), বাংলাদেশ মুসলীম লীগ (বিএমএল), ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামী ঐক্যজোট এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৫ জন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জের পাঁচটি আসনে চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তাদের মধ্যে জাকের পার্টির দুজন, জাসদের একজন ও বিকল্পধারার একজন প্রার্থী রয়েছেন। ফলে জেলার ৫ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৭ জন প্রার্থী। এই জেলার বিভিন্ন আসনে ৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। সুনামগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন বর্তমান সংসদ সদস্য জয়া সেন গুপ্তা। এ ছাড়া সুনামগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রণজিত সরকারের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ও শ্রমিক লীগ নেতা সেলিম আহমদ।

মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজারের ৪টি সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন ২২ জন প্রার্থী। ৩ প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির ২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। জেলার আসনগুলোতে আওয়ামী লীগ ছাড়াও জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ঐক্যফ্রন্ট, বিকল্পধারা, এনপিপি ছাড়াও ৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের ৪টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থীসহ মোট ৫ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। ফলে নির্বাচনি মাঠে লড়ছেন মোট ৩১ জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হুসেন চৌধুরী ছাড়াও একই আসনের জাকের পার্টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, হবিগঞ্জ-২ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী এবং হবিগঞ্জ-৪ আসনের জাকের পার্টির প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। হবিগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ছাড়াও জেলার ৫টি আসনে আরও ৩ জন প্রার্থী স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বিএনএম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ কংগ্রেস মুক্তিজোটের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

বরিশাল : বরিশালের ৬ আসনে মোট প্রার্থী ৩৫ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছে ১১ জন। শেষ পর্যন্ত বরিশালে প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগের ৩, ওয়ার্কার্স পার্টির ২, জাতীয় পার্টি ৬, জাসদ ১, তৃণমূল বিএনপি ৩, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ৪, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ১, সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ৩, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, স্বতন্ত্র প্রার্থী ১০।

পিরোজপুরে মোট আসন ৩। মোট প্রার্থী ১৯। প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। পিরোজপুরে প্রার্থী রয়েছেন- আওয়ামী লীগ ১, জাতীয় পার্টি ২, জেপি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, স্বতন্ত্র ৪, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি ২, গণফ্রন্ট ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ২, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ১।

ঝালকাঠিতে ২ আসনে মোট প্রার্থী ১১ জন। প্রত্যাহার করেছেন ২ জন। বর্তমানে প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগ ২, জাতীয় পার্টি ২, জাকের পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ১, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১, স্বতন্ত্র প্রার্থী ২।

পটুয়াখালী : মোট আসন ৪টি প্রার্থী রয়েছেন ২২ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৩ জন। প্রার্থী রয়েছেন, আওয়ামী লীগ ৩, জাতীয় পার্টি ৪, জাসদ ২, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ১, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ২, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) ২, তৃণমূল বিএনপি ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, স্বতন্ত্র ৩।

বরগুনা : আসন ২টিতে মোট প্রার্থী ১৭ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ২ জন। বর্তমানে বরগুনায় প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগ ২, জাতীয় পার্টি ১, ওয়ার্কাস পার্টি ১, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ২, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, তৃণমূল বিএনপি ২, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, বিএনএম ২, স্বতন্ত্র ৪ জন।

ভোলা : ৪টি আসনে মোট প্রার্থী ১৭ জন। ভোলায় প্রার্থী রয়েছেন, আওয়ামী লীগ ৪, জাতীয় পার্টি ৩, জাসদ ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২, জে পি ২, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ১, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, স্বতন্ত্র ২ জন।

ফরিদপুর : মোট চারটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী সংখ্যা ১৯ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন চারজন। এখন চারটি আসনে প্রার্থী রয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৩, স্বতন্ত্র-৬, জাকের পার্টির-২, বিএনএম-২, বিএসপি-২, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস-২, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১।

গাজীপুর : মোট পাঁচটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৪৩ জন। এই আসনগুলোতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের-৫, স্বতন্ত্র-৮, জাতীয় পার্টি-৬, তৃণমূল বিএনপি-২, ইসলামী ঐক্যজোট-১, জাকের পার্টি-৫, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-৩, বিএসপি-৩, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-১, ইসলামী ফ্রন্ট-২, বাংলাদেশ কংগ্রেস-২, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ-১, জাসদ-২, বিএনএফ-১, গণফোরাম-১ জন।

গোপালগঞ্জ : মোট তিনটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১৭ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ২ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের-৩, স্বতন্ত্র-২, জাতীয় পার্টি-২, তৃণমূল বিএনপি-২ ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-২, জাসদ-১, জনতার জোট-১, বিএসপি-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, গণফ্রন্ট-১ ও জাকের পার্টি-১ জন।

মুন্সীগঞ্জ : মোট তিনটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ২৫ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৩। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-৩, স্বতন্ত্র-৫, জাতীয় পার্টি-২, তৃণমূল বিএনপি-২, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-১, বিএসপি-২, বাংলাদেশ কংগ্রেস- ১, মুক্তিজোট-১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ-১, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট-১, ইসলামী ঐক্যজোট-১, এনপিপি-১, বিকল্পধারা-১, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন-১, এনপিপি-১, বিএনএফ-১।

নরসিংদী-মোট পাঁচটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৩০ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৮ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৫, স্বতন্ত্র-৭, বাংলাদেশ কংগ্রেস-২, জাতীয় পার্টি-৫, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, তৃণমূল বিএনপি-২, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-২, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-১, ইসলামী ঐক্যজোট-১, জাসদ-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস-১, গণফ্রন্ট-১ ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট-১ জন।

নারায়ণগঞ্জ- মোট পাঁচটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৩৪ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৫ জন। এখন পাঁচ আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৪ জন, স্বতন্ত্র-৯, তৃণমূল বিএনপি-৪, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ-২, জাতীয় পার্টি-৩, বিকল্পধারা-১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-১, মুক্তিজোট-১, বিএনএম-১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-৩, জাসদ-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস-১, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, জাকের পার্টি-১ জন।

কিশোরগঞ্জ- মোট ছয় আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৩৯ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৫ জন। এখন পাঁচ আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৫, জাতীয় পার্টির-৫, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ২, ইসলামী ঐক্যজোটের ২, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের ৩, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ৫, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-১, গণফ্রন্টের ১, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ৩, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-১, তৃণমূল বিএনপির ১ ও স্বতন্ত্র ৯।

মানিকগঞ্জ : মোট তিনটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ২৬ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৭ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২ জন, জাতীয় পার্টি-৩, স্বতন্ত্র-৬, জেপি-১, গণফ্রন্টের-১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, বিএনএম-৩, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ-২, তৃণমূল বিএনপি-২ বাংলাদেশ কংগ্রেস-২, গণফোরাম-১, জাকের পার্টি-১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-১ জন।

টাঙ্গাইল : মোট আট আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ৫৪ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ১০ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৮, স্বতন্ত্র ১৯, জাতীয় পার্টির ৮, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের-৩ , এনপিপি-২ , গণফ্রন্ট- ১, তৃণমূল বিএনপি-৪, বিএনএম-২, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল-১, জাকের পার্টি-১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-২, বাংলাদেশ কংগ্রেস-১, বিকল্পধারা-১, জাসদ-১, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি-১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, জেপি-১।

মাদারীপুর : মোট তিনটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১৩ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৪ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৩, স্বতন্ত্র-১, জাতীয় পার্টি-৩, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-২, কংগ্রেস-১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, তৃণমূল বিএনপি-১, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ-১।

রাজবাড়ী : মোট দুই আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১১ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৩ জন। এখন দুই আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২ জন, স্বতন্ত্র-৩, জাতীয় পার্টির-২, তৃণমূল বিএনপির ২, জাসদ-১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট-১।

শরীয়তপুর : মোট তিনটি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১৯ জন। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৩ জন। এখন তিন আসনে প্রার্থী রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৩, স্বতন্ত্র-৩, ইসলামী ঐক্যজোট-১, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন-১, জেপি-১, জাসদ-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস-১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট-১, বিকল্পধারা-১, এনপিপি-১, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন-২, গণফ্রন্ট-১, জাতীয় পার্টি-২।

রাজশাহী বিভাগ : রাজশাহীর ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ৩৬ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। এর মধ্যে রাজশাহী-১ আসনেই লড়ছেন ৯ জন প্রার্থী। রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের ১, জাতীয় পার্টির ১, এনপিপির ১ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের ১ জন, বিএনএফের ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, বিএনএমের ১ জন, স্বতন্ত্র দুজন। রাজশাহী-২ আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী নৌকা নিয়ে ১, জাসদ-১, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট-১, বিএনএম-১, বাংলাদেশ কংগ্রেসের-১, জাতীয় পার্টি-১। রাজশাহী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ১, বিএনএম-১, জাতীয় পার্টি ২, বিএনএফ-১, এনপিপি-১। রাজশাহী-৪ আওয়ামী লীগ-১, স্বতন্ত্র-১, জাতীয় পার্টি- ১, বিএনএম-১ জন। রাজশাহী-৫ আওয়ামী লীগ-১, জাতীয় পার্টি ১, গণফ্রন্টের ১, বিএনএম ১, স্বতন্ত্র ১। রাজশাহী-৬ আওয়ামী লীগের ১, জাসদ-১, বিএনএম-১, এনপিপি- ১, জাতীয় পার্টি-১, স্বতন্ত্র-১।

নওগাঁ : মোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৮ জন। প্রত্যাহার করে নিয়েছেন মোট ৭ জন। এর মধ্যে নওগাঁ-১ আসনে আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র ২, জাতীয় পার্টি-১, নওগাঁ-২ আসনে আওয়ামী লীগ ১, জাতীয় পার্টি-১। নওগাঁ-৩ আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র-২, তৃণমূল বিএনপি-১, জাতীয় পার্টি-১, নওগাঁ-৪ আওয়ামী লীগ-১, স্বতন্ত্র-২, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, জাতীয় পার্টি-১। নওগাঁ-৫ আসনে আওয়ামী লীগ-১, স্বতন্ত্র-১, জাসদ- ১, জাতীয় পার্র্টি- ১। নওগাঁ-৬ আসনে আওয়ামী লীগের ১, স্বতন্ত্র-২, জাতীয় পার্টি-১, তৃণমূল বিএনপি-১, স্বতন্ত্র-১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, এনপিপি-১।

জয়পুরহাট : জেলার দুটি সংসদীয় আসনে মোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৫ জন প্রার্থী। প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ২ জন। জয়পুরহাট-১ আসনে সাতজন সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১ জন, স্বতন্ত্র ৩ জন। জয়পুরহাট-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৮ জন সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. আবু সাঈদ, স্বতন্ত্র ৩ জন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : চাঁপাইনবাবগঞ্জের সংসদীয় ৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৬ জন প্রার্থী। গতকাল প্রত্যাহার করেছেন ৩ জন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ২ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বিএনএফ ১ জন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, এনপিপি ১ জন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আওয়ামী লীগ ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বিএনএফ ১ জন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ ১ জন, বিএনএম ১ জন, এনপিপি ১ জন, বিএনএফ ১ জন।

বগুড়া : বগুড়ার ৭টি আসনে মোট প্রার্থী হচ্ছেন ৫৩ জন। গতকাল মোট ১১ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বগুড়া-১ প্রার্থীর সংখ্যা ১১ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ৪ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, তরিকত ফেডারেশন ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১ জন, জাসদ ১ জন। বগুড়া-২ প্রার্থীর সংখ্যা ৯ জন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র ৩ জন, বিএনএফ ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, তৃণমূল বিএনপির ১ জন। বগুড়া-৩ আসনে বৈধ প্রার্থী ১২ জন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র ৪ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১ জন, জাসদ ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ১ জন। বগুড়া-৪ আসনে মোট প্রার্থী ৭ জন। এর মধ্যে জাসদ ১ জন। তিনি ১৪-দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে নৌকা নিয়ে ভোট করছেন। স্বতন্ত্র ২ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন। বগুড়া-৫ আসনে প্রার্থীর সংখ্যা মোট ৬ জন। আওয়ামী লীগ ১ জন, বিএনএফ ১ জন, ইসলামী ঐক্য জোট ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, জাসদ ১ জন। বগুড়া-৬ আসনে মোট প্রার্থী ৬ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ২ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন। বগুড়া-৭ আসনে মোট প্রার্থী ১৩ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, জাসদ ১ জন, জেপি ১ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ১ জন, স্বতন্ত্র ৩ জন।

নাটোর : নাটোরের সংসদীয় ৪টি আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩২ জন প্রার্থী। মোট ৫ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। নাটোর-১ আসনে মোট প্রার্থী ৯ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ৪ জন, ওয়ার্কার্স পার্টি ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১ জন, জাসদ ১ জন। নাটোর-২ মোট প্রার্থী ৫ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি ১, জাসদ ১ জন। নাটোর-৩ আসনে মোট প্রার্থী ৯ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, ওয়ার্কার্স পার্টি ১ জন, তরিকত ফেডারেশন ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, বিকল্প ধারা ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১ জন। নাটোর-৪ মোট প্রার্থী ৯ জন। আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ৩ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টি ১ জন, বিএনএম ১ জন, জেপি ১ জন।

পাবনা : পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৩ জন প্রার্থী। ৩ জন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

পাবনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন, জাসদ ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন। পাবনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বিএনএম ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন, জাসদ ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, তরিকত ফেডারেশন ১ জন। পাবনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পাটি ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ জন, জাসদ ১ জন। পাবনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাসদ ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, স্বতন্ত্র ২ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ১ জন। পাবনা-৫ আওয়ামী লীগ ১ জন, জাতীয় পার্টি ১ জন, ওয়ার্কার্স পার্টি ১ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন।

সিরাজগঞ্জ : জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ২৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সিরাজগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাসদের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বিএনএমের ১ জন। সিরাজগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বিএনএমের ১ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, বিএনএমের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন। সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন। সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, বিএনএমের ১ জন। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে আওয়ামী লীগের ১ জন, স্বতন্ত্র ১ জন, জাসদের ১ জন, বিএনএমের ১, তৃণমূল বিএনপির ১, ওয়ার্কার্স পার্টির ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ১ জন।

চাঁদপুর : চাঁদপুরের ৫টি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী মোট ২৯ জন। গতকাল শেষদিনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন ৬ জন। এখন ৫টি আসনে যারা লড়বেন-আওয়ামী লীগের ৫ জন, স্বতন্ত্র ৭ জন, জাসদ ২ জন, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ ২ জন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১ জন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তি জোট ১ জন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ২ জন, জাতীয় পার্টি ৩ জন, তৃণমূল বিএনপি ১ জন, বিএনএম ১ জন, এনপিপি ১ জন ও জাকের পার্টির ২ জন।

নোয়াখালী : নোয়াখালীর ছয়টি আসনে আওয়ামী লীগ ৬, জাতীয় পার্টি ৫, তরিকত ফেডারেশন ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৩, জাসদ ৪, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ৪, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি ১, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১, কংগ্রেস ১ ও স্বতন্ত্র ৪ জনসহ ৩৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম জেলার ১৬ আসনে প্রার্থী রয়েছে ১১২ জন। গতকাল শেষ দিনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন ৯ জন। চট্টগ্রাম-১ আসনে ৭ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র ১, বিএনএফ ১, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন, চট্টগ্রাম-২ আসনে ৮ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, তরিকত ফেডারেশন ১, স্বতন্ত্র ২, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন। চট্টগ্রাম-৩ আসনে ৮ জন প্রার্থী জাসদ ১, জাতীয় পার্টি ১, আওয়ামী লীগ ১ বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, স্বতন্ত্র ১, এনপিপি ১, সুপ্রিম পার্টি ১ জন, চট্টগ্রাম-৪ আসনে ৫ জন প্রার্থী জাতীয় পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১ বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন, চট্টগ্রাম-৫ আসনে ৬ জন প্রার্থী তৃণমূল বিএনপি ১, সুপ্রিম পার্টি ১, বিএনএফ ১, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন, চট্টগ্রাম-৬ আসনে ৫ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, তৃণমূল বিএনপি ১, জাতীয় পার্টি ১, স্বতন্ত্র ১ জন। চট্টগ্রাম-৭ আসনে ৬ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১ জন। চট্টগ্রাম-৮ আসনে ৯ জন প্রার্থী, বিএনএফ ১, স্বতন্ত্র ১, জাতীয় পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, কল্যাণ পার্টি ১, এনপিপি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, (এই আসনে রিটার্নিং কর্মকর্তার হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বী ৯ জন। বাকি একজন কে ফেরত পেয়েছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি), চট্টগ্রাম-৯ আসনে ৭ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, ন্যাপ ১, তৃণমূল বিএনপি ১, কল্যাণ পার্টি ১, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, চট্টগ্রাম-১০ আসনে ৯ জন প্রার্থী, তৃণমূল বিএনপি ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র ২, জাতীয় পার্টি ১, সুপ্রিম পার্টি ১, জাসদ ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, চট্টগ্রাম-১১ আসনে ৭ জন প্রার্থী গণফোরাম ১, এনপিপি ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, সুপ্রিম পার্টি ১, স্বতন্ত্র ১, আওয়ামী লীগ ১, তৃণমূল বিএনপি ১, চট্টগ্রাম-১২ আসনে ৮ জন প্রার্থী, স্বতন্ত্র ১, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ১, জাতীয় পার্টি ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, তৃণমূল বিএনপি ১, আওয়ামী লীগ ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, চট্টগ্রাম-১৩ আসনে ৭ জন প্রার্থী, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, জাতীয় পার্টি ১, তৃণমূল বিএনপি ১, সুপ্রিম পার্টি ১, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, আওয়ামী লীগ ১। চট্টগ্রাম-১৪ আসনে ৮ জন প্রার্থী, আওয়ামী লীগ ১, তরিকত ফেডারেশন ১, স্বতন্ত্র ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, জাতীয় পার্টি ১, বিএনএফ ১, সুপ্রিম পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১ জন, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ৭ জন প্রার্থী, জাতীয় পার্টি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, মুক্তিজোট ১, ইসলামী ঐক্যজোট ১, কল্যাণ পার্টি ১, আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র ১ জন, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ৯ জন প্রার্থী আওয়ামী লীগ ১, স্বতন্ত্র ৩, এনপিপি ১, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১ ও ইসলামী ঐক্যজোট ১ জন।

জাতীয় রাজনীতি শীর্ষ সংবাদ