আগাম অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী জানিয়েছে, এই সংঘাতের পেছনে রয়েছে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করে জয়লাভের চেষ্টা, প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে আর্থিক ও পেশিশক্তির ব্যবহার এবং অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে কোণঠাসা করে রাখার চেষ্টা।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে দেশের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘাত-সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। নির্বাচনে এখনো আনুষ্ঠানিক প্রচারণা তেমন শুরু না হলেও সংবাদমাধ্যমে এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের নানা তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
সর্বশেষ গত ১৪ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের সাতজন আহত হয়।
একই দিন আপিল শুনানি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন ভবনে এসে সংঘর্ষে জড়ায় কুমিল্লা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকরা। পুলিশ পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।বিস্তারিত