ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতন ঘটলেও চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য কমেনি। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের ধাক্কায় কেবল চেহারায় বদল ঘটেছে, চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি। সরকার বদলের শুরুর দিকে কিছুটা ‘বিরতি’র পর চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জেলফেরত শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। তাদের শিষ্যরা দলেবলে মাঠে নেমে পড়েছে চাঁদাবাজিতে। এ অবস্থায় আগের মতোই নীরবে-সরবে চলছে চাঁদাবাজির মহোৎসব।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভুক্তভোগীরা সেই আগের মতোই চুপচাপ চাঁদা দিয়ে যাচ্ছেন। প্রাণভয়ে কারও কাছে কোনো অভিযোগও করতে পারছেন না। তাদের অভিযোগ, চাঁদা বন্ধ নেই। পুরনো গ্রুপ পালিয়েছে। নতুন গ্রুপ পুরনোদের জায়গায় এসে চাঁদা তুলছে।
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা বের হয়েই ডিস-ইন্টারনেট ব্যবসা, দরপত্র নিয়ন্ত্রণ, পরিবহন, ফুটপাত, বাজার, ঝুটব্যবসা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও নির্মাণকাজ থেকে চাঁদাবাজি এবং জমি দখলের মতো বিভিন্ন খাত থেকে চাঁদা তোলা ও আর্থিক সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছেন। তারা কখনো ফোনে আবার কখনো সরাসরি এসেও চাঁদা নিয়ে যাচ্ছে। জানা যায়, চাঁদাবাজদের সবচেয়ে বড় টার্গেট পয়েন্ট হচ্ছে শিল্পাঞ্চল, বাণিজ্যিক এলাকা, বাস, নৌ-টার্মিনাল ও হাটবাজার। বিস্তারিত