ছুটির দিনে বাজারে ‘অস্বস্তি’, দাম বাড়তি নিত্যপণ্যে

ছুটির দিনে বাজারে ‘অস্বস্তি’, দাম বাড়তি নিত্যপণ্যে

ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা। দুই সপ্তাহ আগে ছিল ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। সোনালি মুরগির দাম কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০-২৯০ টাকায়। বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০ টাকা।

 

শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। কয়েকটি শীতের সবজির দাম কিছুটা কমেছে। এছাড়া প্রায় অপরিবর্তিত আছে অন্যসব পণ্যের দাম।

আকারভেদে বাঁধাকপি ও ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০-৫০ টাকা, চালকুমড়া পিস ৫০-৬০ টাকা। লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকা কেজি। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকায়। শিম ৫০-৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৬০ টাকা, করলা ৮০-১০০ টাকা ও প্রতি কেজি আলু ২৭-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

স্থানভেদে বিভিন্ন বাজারে বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৮০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৫৫-৬০ টাকা, ঝিঙ্গা ৭০-৯০ টাকা, পেঁপে ৩০-৪০ টাকা, কচুর লতি ৬০-৭০, ধুন্দুল ৫০-৬০ টাকা, ধনিয়া পাতা ১২০ টাকা ও গাজর ৪০-৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রায় অপরিবর্তিত আছে অন্যসব সবজির দাম। যদিও সবজির দাম ওঠা-নামার মধ্যেই থাকে।

এদিকে, পেঁয়াজ (নতুন) ৩৫-৪০ টাকা, প্রতি কেজি বড় রসুনের ২০০ টাকা, ছোট রসুনের ১২০-১৩০ টাকায়। বাজারে কমেছে আদার দাম। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায় ও বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১৫ থেকে ১২০ টাকা। বাজারে খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা। প্যাকেট আটার কেজি ৬৫ টাকা। আগে কেজি ছিল ৭০ টাকা। ২ কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়।

বাজারে সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকায়। লবণের প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকায়। মসলার বাজারে দাম অনেকটা গত সপ্তাহের বাজারের মতোই।

অপরদিকে, বাজারে খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার- এক হাজার ১০০ টাকায়। আগে বিক্রি হতো ৯০০ থেকে এক হাজার টাকায়।

কারওয়ান বাজারের মাছের প্রসরা। ছবি: ফোকাস বাংলা
স্থানভেদে রুই, কাতলা, মৃগেল কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৬০ টাকায়। পাঙাশের কেজি ১৫০-১৬০, তেলাপিয়া ১০০ কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

অর্থ বাণিজ্য