তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, চলচ্চিত্রের একজন প্রযোজক ও রবিউল মিলে ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী ও নিকেতনে অনেকগুলো ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা ও বিভিন্ন মানুষকে ডেকে নিয়ে ব্ল্যাকমেল করতেন। পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় জড়িয়ে দেশ থেকে পালিয়ে ভারত হয়ে দুবাই যান রবিউল। সেখানে গিয়েও একই কাজ করছেন। ব্যবসার আড়ালে দেশ থেকে নারীদের দুবাই নিয়ে বিভিন্ন হোটেলে, ড্যান্স ক্লাবে দেহ ব্যবসা করান তিনি।
২০১৮ সালের ৭ জুলাই ঢাকার বনানীর রবিউল ও এক প্রযোজকের ভাড়ার ফ্ল্যাটে খুন হন পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মামুন। জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কথা বলে ডেকে নিয়ে তাঁকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টা করা হয়। না পেরে তাঁকে হত্যা করেন রবিউল ও তাঁর সহযোগীরা। পরে রবিউলের আনা বস্তায় ভরে গাজীপুরের একটি জঙ্গলে নিয়ে পোড়ানো হয় মামুনের লাশ।
ওই ঘটনার তিন দিন পর নিহত পুলিশ কর্মকর্তার ভাই বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন।বিস্তারিত