কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং -১ ক্যা¤েপ ৬ শত ৩৪ জন পুরুষ, ৭ শত ৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ৩ শত ৩৯ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৮ শত ৮১ জন পুরুষ, ৯ শত ৮৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ৮ শত ৬৬ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৮ শত ৮৮ জন পুরুষ, ৯ শত ৪৪ জন নারী মিলে ১ হাজার ৮ শত ৩২ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ৭ শত ১৩ জন পুরুষ, ৭ শত ৯৬ জন নারী মিলে ১ হাজার ৫ শত ৯ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ২ শত ৬৪ জন পুরুষ, ২ শত ১৯ জন নারী মিলে ৪ শত ৮৩ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৭ জন পুরুষ, ৯ শত ৩৬ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯ শত ৪৩ জন, ঊনচিপ্রাং ক্যাম্পে ৭ শত ২২ জন পুরুষ, ৭ শত ৭৭ জন নারী মিলে ১ হাজার ৪ শত ৯৯ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১০ হাজার ৪ শত ৭১ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
¬¬আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৮ লাখ ৪৪ হাজার ২ শত ৭ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৪৭ হাজার ৫ শত ৪০ জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট, ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।
#