১৪ এপ্রিল, ১৯১২। ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্ক যাচ্ছিল বিলাসবহুল যাত্রীবাহী জাহাজ টাইটানিক। প্রথম সমুদ্রযাত্রাতেই একটি আইসবার্গের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় জাহাজটির। আটলান্টিকে ডুবে যায় টাইটানিক। এ দুর্ঘটনায় ১৫০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা যায়। টাইটানিক ট্র্যাজেডি এখনো বিশ্ববাসীকে কাঁদায়। এখনো টাইটানিক নিয়ে কৌতূহল সবার। কী হয়েছিল টাইটানিকের, সাগরতলে সে জাহাজের ধ্বংসাবশেষে কী পড়ে আছে? এমন বহু প্রশ্নের জবাব শত বছর ধরে খুঁজছেন বিশেষজ্ঞরা। সমুদ্রের তলদেশে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের প্রথম সন্ধান পাওয়া যায় ১৯৮৫ সালে। কানাডার উপকূল থেকে ৬৫০ কিলোমিটার (৪০০ মাইল) দূরে প্রথম আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকে জাহাজের ধ্বংসাবশেষটি ব্যাপকভাবে অন্বেষণ করা হয়েছে। কিন্তু কোনো ক্যামেরা কখনোই জাহাজটিকে সম্পূর্ণরূপে ক্যাপচার করতে সক্ষম হয়নি। ২০২২ সালে ডিপ সি ম্যাপিং কোম্পানি ম্যাগেলান লিমিটেড ও আটলান্টিক প্রোডাকশনসে এ সংক্রান্ত একটি তথ্যচিত্র তৈরি করে। সেই প্রজেক্টে প্রায় ২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় করে ৭ লাখ ছবি তোলা হয় ভগ্নাবশেষটির। যাতে প্রতিটি কোণ থেকে তা দেখতে পাওয়া সম্ভব হয়।বিস্তারিত